পাহাড়ে যত উপরে ওঠা যায় ততই প্রকৃতির সৌন্দর্য বাড়তে থাকে। মেঘের গায়ে রঙ লাগে। বদলার চারপাশ। যদি পাহাড়ের সেই গন্তব্যে নতুন সংযোজন তা হলে সোনায় সোহাগা। সান্দাকফু যাওয়ার রাস্তাতেই তেমনই নয়া গন্তব্য গুরাসে গ্রাম। স্থানীয় ভাষায় গুরাসে মানে ‘রডোডেনড্রেনের বাগান’। গ্রামের লোক সংখ্যা হাতে গোনা। গোটা গ্রামে সর্বসাকুল্যে পাঁচ-ছটি পরিবার বাস করে। গ্রাম ঘেরা রডোড্রেনডন গাছ দিয়ে। তার মধ্যে ছোট্ট বৌদ্ধ মন্দির, যাকে স্থানীয় ভাষায় ‘মানে’ বলা হয়।
সান্দাকফু যাওয়ার পথে মেঘমা পার করে তিন কিলোমিটার উপরে ইন্দো-নেপাল সীমান্তে গুরাসে গ্রাম। সেখানকার বাসিন্দাদের উপার্জন বলতে ঘি এবং সুপরি বাজারে বিক্রি করে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সেখানে ভিড় বাড়ছে পর্যটকদের। গুরাসে যাওয়ার রাস্তা অবশ্য বেশ কঠিন। গোটাটাই পাথুরে পথ। ল্যান্ডরোভার ছাড়া হেঁটে যাওয়া যায় সেই গ্রামে। যাঁরা সান্দাকফু ট্রেক করেন তাঁরা এখানকার মন্দিরে বিশ্রাম করে আবার রওনা দেন সান্দাকফুর উদ্দেশে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy