২০১২ সালে প্রথম জিটিএ নির্বাচনে বোর্ড গঠন করেন বিমল গুরুংরা। ২০১৭ সালে সে বোর্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর প্রশাসক বদল হলেও ভোট হয়নি।
পাহাড়ে স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধানের দাবিতে আগে থেকেই এই নির্বাচনের বিরোধিতা করছে বিমল গুরুংয়ের দল গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। এ দাবিতে অনশনেও বসেছিলেন মোর্চা প্রধান-সহ দলের কর্মী-সমর্থকেরা। জিটিএ নির্বাচনে তাঁরা ভোট দেবেন না বলেও সাফ জানিয়েছেন গুরুং-সহ মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরি।
প্রথম বারের মতো এ বারও জিটিএ নির্বাচনে নির্দল প্রার্থীদের ভিড়। ৪৫টি আসন মিলিয়ে মোট ১৮৭ জনই নির্দল প্রার্থী। তার মধ্যে লড়াই মূলত হামরো পার্টি এবং ভারতীয় গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার মধ্যে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy