সাপুড়ে বলতে আমরা যেমনটা বুঝি, তেমনটা নন মোটেই তিনি। পরনে কালো বসন নয়, জিন্স-টি শার্ট। সঙ্গে জুতো। কোনও এলাকায় সাপ বেরিয়েছে—এই ফোন এলেই বিন নয়, নিজের ব্যাগ কাঁধে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন চন্দন। কখনও একা, কখনও সহকারীকে সঙ্গে নিয়ে। এলাকায় সাপ দেখা গিয়েছে শুনে তার সফরসঙ্গী হল আনন্দবাজার অনলাইন। চন্দন ক্লেমেন্ট সিং। ব্যান্ডেলের বাসিন্দা চন্দন নিজেকে সাপুড়ে বলতে রাজি নন। যদিও সাপ নিয়েই তাঁর কারবার। কিন্তু কেন উদ্ধার করতে হয় সাপ? গ্রামীণ হুগলির সিঙ্গুর, জনাই, বলাগড়, জিরাট, পোলবা, রাজহাট, দেবানন্দপুর, গোঘাট, মগরা এলাকায় কালাচ সাপ আতঙ্ক দীর্ঘদিনের। সম্প্রতি চুঁচুড়ায় শিশু বিজ্ঞান কেন্দ্র লাগোয়া এক বাড়ির বাসিন্দাকে সাপে কামড়ায়। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২২-এ মগরায় সাপের কামড়ে মৃত্যু হয় ২ জনের। পরের বছর, অর্থাৎ ২০২৩-এ পোলবায় ১৪ বছরের এক কিশোরের মৃত্যু হয় সাপের কামড়ে। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, চলতি বছরে সাপের কামড় খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৭৫০ জন। মারা গিয়েছে ৬ জন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy