Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Tata Singur Controversy

জমি, গাড়ি, পরিবর্তন! ন্যানোকে ‘টাটা’ করেও গল্পের শেষ নেই সিঙ্গুরের

‘চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়’— টাটা আর সিঙ্গুর সম্পর্কচ্ছেদের পনেরো বছর পরেও এই লাইন যেন ধ্রুবসত্য।

প্রতিবেদন: সৌরভ, সম্পাদনা ও চিত্রগ্রহণ: সুব্রত

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
সিঙ্গুর শেষ আপডেট: ০২ নভেম্বর ২০২৩ ১৭:৪৪
Share: Save:

দু’হাজার ছ’য়ে আগমন, আটে প্রস্থান। তারপরও ফিরে ফিরে আসা। পশ্চিমবঙ্গ, ‘পরিবর্তন’ আর টাটা— এই গল্পের যেন কোনও শেষ নেই। ২০০৬ সালে মহা সমারোহে রতন টাটাকে নিয়ে এসেছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। স্বপ্ন ছিল, সিঙ্গুরে শিল্প হবে। সেই মতো ঘোষণাও হল। জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হল। কিন্তু ইচ্ছুক-অনিচ্ছুক তরজায় বাঁধল গণ্ডগোল। কলকাতা থেকে সিঙ্গুর পর্যন্ত গড়াল আন্দোলনের রেশ। নেতৃত্ব দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বছর দু’য়েকের মধ্যেই সিঙ্গুর থেকে টাটারা চলে গেল গুজরাতের সানন্দে। সেখানেই ভূমিষ্ঠ হল ন্যানো। আর এ দিকে শুরু হল রাজনৈতিক পালাবদল। ক্ষমতায় এসে প্রথম মন্ত্রিসভাতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করলেন অনিচ্ছুকদের জমি ফেরাবে সরকার। ২০১৬ সালে সুপ্রিম রায়ে গতি বাড়ল জমির পুনর্বণ্টনে। এখানেই কি শেষ? না, গল্প আরও বাকি। ২০২৩ সালে সালিশি আদালতে টাটাদের জয়লাভ। পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে খেসারত হিসাবে ৭৭৬ কোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশ। স্মৃতির অতল থেকে আবারও শিরোনামে সিঙ্গুর।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy