সীতার হেঁশেলটি কোথায়? ছবি: সংগৃহীত।
উদ্বোধনের পরের দিন থেকেই সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে অযোধ্যার রামমন্দিরের দরজা। তার পর থেকেই দলে দলে পুণ্যার্থী ভিড় করছেন অযোধ্যায়। আপনিও কি অযোধ্যা ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন? তা হলে রামলালার মন্দির দর্শনের পর ঘুরে আসতে পারেন ‘সীতা কি রসোই’ থেকেও। অনেক দর্শনার্থীই কিন্তু অযোধ্যায় ঘুরতে গেলে সীতার রান্নাঘরটি এক বার দেখে আসেন। কথিত আছে, অযোধ্যার রাজকোটের সেই বিশাল রান্নাঘরেই নাকি রাঁধতেন সীতা। স্থানীয়দের কাছে সেই রান্নাঘরটি খুবই পবিত্র। কারণ, অযোধ্যায় থাকার সময়ে সেখানেই নিজের হাতে রামের জন্য রান্না করতেন সীতা।
এখন অবশ্য সেটি একটি মন্দির। সীতাকে দেবী অন্নপূর্ণার সঙ্গে তুলনা করা হয়। তাই মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে কোনও পুণ্যার্থী সেই মন্দিরে গেলেই তাঁকে বিনামূল্যে খাবার দেওয়া হয়। মনে করা হয়, সীতার হেঁশেলে মটর ঘুগনি, করি, মালপোয়ার মতো পদ বানানো হত। সে কারণে অযোধ্যায় এই পদগুলির জনপ্রিয়তা বেশি। সীতার হেঁশেলে এখনও বিশালাকৃতি কিছু বাসনপত্র রয়েছে। মনে করা হয়, সীতা নাকি সেই বাসনেই রান্না করতেন। বাসনপত্র ছাড়াও সেখানে রয়েছে পাথরের তৈরি বিশাল মাপের উনুন। এখন সেই মন্দিরে সীতার একটি মূর্তিও রয়েছে। সেখানে হয় নিত্যপুজো।
কী ভাবে যাবেন সীতার হেঁশেলে?
অযোধ্যা স্টেশন থেকে এই মন্দিরের দুরত্ব ২ কিলোমিটার মতো। স্টেশন থেকে অটো কিংবা ট্যাক্সি ধরে আপনি সহজেই পৌঁছে যেতে পারবেন। এ ছাড়া, রামমন্দির দর্শনের পরেও আপনি এই মন্দিরে হাঁটাপথেই যেতে পারেন। রামমন্দির থেকে সীতা কি রসোইয়ের দূরত্ব মাত্র ৫০০ মিটার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy