অভিমানী যুবরাজ। —ফাইল চিত্র।
দারুণ বিদায়ী সংবর্ধনা চাননি। তার পরিবর্তে চেয়েছিলেন প্রাপ্য সম্মান দেওয়া হোক তাঁকে, দেওয়া হোক যোগ্য মর্যাদা। সে সব কিছুই পাননি যুবরাজ সিংহ। উল্টে কেরিয়ারের শেষের দিকে বোর্ড তাঁর প্রতি যে মনোভাব দেখিয়েছে, তা যুবির কাছে অপেশাদারিত্ব বলেই মনে হয়েছে।
গত বছর বিশ্বকাপে ভারত-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের পরদিনই অবসর নেন যুবরাজ। কাউকে আগাম টের পেতে দেননি। এক বছর হয়ে গিয়েছে তিনি ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন। কিন্তু বোর্ড তাঁর সঙ্গে যে ব্যবহার করেছে, তাতে এখনও পঞ্জাবতনয়ের বুকে রক্তক্ষরণ হয়।
এক সাক্ষাৎকারে যুবি বলেছেন, ‘‘আমি কিংবদন্তি নই। কিন্তু সততার সঙ্গে ক্রিকেট খেলেছি। আমি খুব একটা টেস্ট ক্রিকেট খেলিনি ঠিকই। টেস্ট ক্রিকেটে যাদের রেকর্ড ভাল, তাদেরকেই কিংবদন্তি বলা হয়। তাই বোর্ড কাদের সংবর্ধনা দেবে সেটা একান্তই বোর্ডের ব্যাপার। তবে আমার সঙ্গে বোর্ড যে ব্যবহার করেছে, তা অপেশাদারিত্বেরই পরিচয় রাখে।’’
আরও পড়ুন: ২০২৩ বিশ্বকাপ পর্যন্ত সৌরভকেই বোর্ড প্রেসিডেন্ট চাইছেন গাওস্কর
৪০টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন যুবি। ওয়ানডে খেলেছেন ৩০৪টি। ২০১১ বিশ্বকাপে তিনিই ছিলেন প্লেয়ার অফ দ্য টুর্নামেন্ট। ২০০৭ টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্টুয়ার্ট ব্রডকে মারা ছ’টি ছক্কা এখনও ভুলতে পারেন না ক্রিকেটভক্তরা। সেই যুবরাজ বলছেন, ‘‘গৌতম গম্ভীর দুটো বিশ্বকাপ জিতেছে। ওকে যোগ্য সম্মান দেওয়া হোক। টেস্ট সুনীল গাওস্করের পর সেরা ম্যাচ উইনার বীরেন্দ্র সহবাগ। বীরু, ভিভিএস, জাহিরকে সঠিক সম্মান দেওয়া হোক।’’ জাহির খান, হরভজন সিংহের মতো ক্রিকেটারদের সঙ্গেও বোর্ড সঠিক আচরণ করেনি বলে মনে করেন যুবরাজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy