সেরা: ডাচ ডিফেন্ডার ফান দাইকের হাতে বর্ষসেরার স্মারক। এএফপি
পাশাপাশি বসলেন লিয়োনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। মোনাকোয় উয়েফার বর্ষসেরাদের পুরস্কার দেওয়ার অনুষ্ঠানে দু’জনকেই হাসিখুশি দেখিয়েছে। যদিও দু’জনের কেউ সেরার পুরস্কার পাননি। সবাইকে চমকে দিয়ে ইউরোপের সেরা নির্বাচিত হলেন ডাচ ডিফেন্ডার লিভারপুলের ভির্জিল ফান দাইক।
ফান দাইক সেরা ডিফেন্ডারের পুরস্কারও পেলেন। সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন লিভারপুলেরই অ্যালিসন বেকার। মেসি অবশ্য ২০১৮-’১৯ মরসুমের সেরা ফরোয়ার্ড হয়েছেন। গত বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে হেরে বার্সেলোনা ছিটকে গেলেও ১২ গোল করে মেসিই সর্বোচ্চ গোলদাতা হন। আর সেরা ফরোয়ার্ডদের তালিকায় মেসির পরেই লিভারপুলের সাদিয়ো মানে। তিনে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। চার মহম্মদ সালাহ। সেরা মিডফিল্ডারের পুরস্কার পেলেন ফ্রেঙ্কি দে জং। যিনি এই মরসুমেই আয়াখ্স থেকে যোগ দিয়েছেন বার্সায়। ইউরোপের সেরা মহিলা ফুটবলারের পুরস্কার হলেন ইংল্যান্ডের লুসি ব্রোঞ্জ।
অনুষ্ঠান শুরুর আগে রোনাল্ডো বলেন, ‘‘রিয়াল (মাদ্রিদ) ছেড়ে জুভেন্তাসে যাওয়ার পরে মেসির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা থাকবে না জানতাম। ১৫ বছর আমরা একসঙ্গে একই লিগে খেলেছি।’’ মজা করে যোগ করেন, ‘‘প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও আমাদের সম্পর্ক ভাল। অবশ্য আমরা কখনও একসঙ্গে ডিনার করিনি।’’
বর্ষসেরাদের নাম ঘোষণার দিনই হয়ে গেল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ড্র-ও। গ্রুপ বিন্যাস হল এ রকম— এ গ্রুপ: প্যারিস সাঁ জারমাঁ, রিয়াল মাদ্রিদ, ক্লুব ব্রাগে, গালাতাসারে। বি গ্রুপ: বায়ার্ন মিউনিখ, টটেনহ্যাম, অলিম্পিয়াকস, রেড স্টার বেলগ্রেড। সি গ্রুপ: ম্যাঞ্চেস্টার সিটি, শাখতার ডনেস্ক, ডায়নামো জাগ্রেব, আটালান্টা। ডি গ্রুপ: জুভেন্তাস, আতলেতিকো দে মাদ্রিদ, বায়ার লেভারকুসেন, লোকোমোটিভ মস্কো। ই গ্রুপ: লিভারপুল, নাপোলি, আরবি সাসবার্গ, জেঙ্ক। এফ গ্রুপ: বার্সেলোনা, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, ইন্টারমিলান, স্লাভিয়া প্রাগ। জি গ্রুপ: জ়েনিত সেন্ট পিটার্সবুর্গ, বেনফিকা, লিয়ঁ, আরবি লিপজ়িগ। এইচ গ্রুপ: চেলসি, আয়াখ্স,
ভ্যালেন্সিয়া, লিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy