Tokyo Olympics 2020: Aditi Ashok, the young indian golfer making country proud dgtl
golf
Tokyo Olympics: অলিম্পিক্সে পদকের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন গল্ফার অদিতি, এক রাতে ফলোয়ার বেড়েছে ১৪ হাজার
শৃঙ্খলাপরায়ণ অদিতি মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকে গল্ফ শিখতে শুরু করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ০৬ অগস্ট ২০২১ ১৮:৪৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
টোকিয়ো অলিম্পিক্সে মেয়েদের গল্ফে ভারতের অদিতি অশোক। তৃতীয় রাউন্ডের শেষে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন তিনি। শেষ রাউন্ডের খেলা বাকি।
০২১১
শনিবার আবহাওয়া খারাপ থাকলে নাও হতে পারে খেলা। এমন অবস্থায় তৃতীয় রাউন্ডের ফলের ভিত্তিতেই দেওয়া হতে পারে পুরস্কার। সেই ক্ষেত্রে রুপোর পদক পাবেন অদিতি। তৈরি করবেন ইতিহাস।
০৩১১
এক সময় কলকাতায় খেলে যাওয়া অদিতি গল্ফ জগতে খুব অপরিচিত নাম নন। ২০১৬ সালে রিয়ো অলিম্পিক্সেও খেলেছিলেন তিনি। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল ১৮ বছর।
০৪১১
শৃঙ্খলাপরায়ণ অদিতি মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকে গল্ফ শিখতে শুরু করেন। বেঙ্গালুরুতে সেই সময় মাত্র তিনটি গল্ফের মাঠ ছিল। তাঁর আগ্রহ দেখে তাঁকে কর্ণাটক গল্ফ অ্যাসোসিয়েশন ড্রাইভিং রেঞ্জে নিয়ে যান অদিতির বাবা।
০৫১১
রিয়ো অলিম্পিক্সে তাঁর বাবাই ছিলেন অদিতির ক্যাডি। টোকিয়োতে সেই দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন তাঁর মা অশোক ম্যাশ।
০৬১১
২০১৬ সালে শুরু হয় অদিতির পেশাদার খেলোয়াড় জীবন। সেই বছরেই রিয়োতে খেলেন তিনি। সব চেয়ে কম বয়সে এবং প্রথম ভারতীয় হিসেবে লল্লা আইচা ট্যুর স্কুল জেতেন তিনি।
০৭১১
প্রথম ভারতীয় হিসেবে জেতেন লেডিজ ইউরোপিয়ান ট্যুর টাইটেলও।
০৮১১
ভারতে মেয়েরাও যে গল্ফ খেলেন সেটার প্রমাণ অদিতিই। রিয়োতে ভাল শুরু করলেও ৪১ নম্বরে শেষ করেন তিনি। এ বারের অলিম্পিক্সে তৃতীয় রাউন্ডের শেষে দ্বিতীয় স্থানে তিনি। পাঁচ বছরে পাল্টে গিয়েছে অনেক কিছুই।
০৯১১
স্কুল পাশ করেই অলিম্পিক্সে নেমে পড়া অদিতি নিজেকে নিয়ে খুব বেশি আশা করেননি রিয়োতে। তবে দেশে তাঁর পরিচিতি বেড়ে যায়। তাঁকে ঘরে প্রত্যাশা তৈরি হতে থাকে। সেটাই অনুপ্রেরণা দেয় তরুণ গল্ফারকে। নিজেকে নতুন ভাবে তৈরি করতে শুরু করেন অদিতি।
১০১১
অদিতির সঙ্গে তাঁর মা, বাবাও গল্ফ খেলতে শুরু করেন। এক রেস্তরাঁয় খেতে বসে গল্ফের মাঠ চোখে পড়ে। ইচ্ছা হয় খেলতে। সেই থেকেই শুরু করেন খেলা।
১১১১
টোকিয়োতে তাঁর পারফরম্যান্স যে ভারতে আবার তাঁকে নিয়ে আকর্ষণ তৈরি করছে তা বুঝতে পারছেন অদিতিও। দ্বিতীয় রাউন্ডের শেষে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “ফেসবুক এবং টুইটারে আমার অনুরাগীর সংখ্যা হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছে। এক রাতের মধ্যে প্রায় ১৪ হাজার মানুষ ফেসবুকে পছন্দ করেছেন আমাকে।”