ছবি সংগৃহীত
ওয়াসিম আক্রম, ওয়াকার ইউনিসের পরে শোয়েব আখতারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পাক পেস বিভাগকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন তাঁরা। এখন দু’জনেই ক্রিকেট থেকে দূরে। সাত বছর নির্বাসনের পরে জাতীয় দলে ফেরার সুযোগ পাননি মহম্মদ আসিফ। অবসর নিয়েছেন রানা নাভেদ উল হাসান। কিন্তু তাঁদের বলতে দ্বিধা নেই, পাক ক্রিকেটে দুর্নীতির মাত্রা কখনওই কম ছিল না।
২০১০ সালে ইংল্যান্ড সফরে ইচ্ছাকৃত নো-বল করে সমস্যায় পড়েছিলেন আসিফ। তার পর থেকে কোনও দিন পাকিস্তানের জার্সি পরা হয়নি তাঁর। সোমবার এক ক্রিকেট ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, “অনেকেই ভুল করে। আমিও করেছি। এ রকম তো নয় যে, আমার পরে কোনও ক্রিকেটার দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত হয়নি। আমার আগেও যারা দুর্নীতি করে গিয়েছে, তারাই এখন পাক ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত। যারা আমার পরে এই সব করেছে, তারা এখনও খেলছে। শুধু আমাকে ক্ষমা করা হল না।”
কিন্তু আসিফের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট জীবন ছোট হলেও বেশ প্রভাব ফেলেছিল। ২৩টি টেস্ট খেলেছেন। তাঁর উইকেটসংখ্যা ১০৬। ৩৮টি ওয়ান ডে ম্যাচে পেয়েছেন ৪৬ উইকেট। প্রাক্তন পেসারের কথায়, “এই ছোট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট জীবনে যা প্রভাব ফেলেছি, অনেকেই পারেনি। এখনও এবি ডিভিলিয়ার্স, হাশিম আমলা, কেভিন পিটারসেনরা আমাকে নিয়ে আলোচনা করে। তা হলেই বুঝুন, সবাই কী রকম ভয় পেতে শুরু করেছিল আমাকে।” অন্য দিকে রানা নাভেদ, চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস করলেন সোমবার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy