No Rohit Sharma, Virat Kohli in Nasser Hussain's IPL 2020 Team dgtl
Nasser Hussain
নেই রোহিত, বিরাট, নাসের হুসেনের সেরা আইপিএল একাদশে তিন উইকেটরক্ষক!
ফাইনালে ম্যাচ জেতানো ইনিংসে খেলেও নেই আইপিএল জয়ী অধিনায়ক রোহিত শর্মা। নেই ব্যাঙ্গালোরকে প্লে-অফে তোলা বিরাট কোহালিও। ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক নাসের হুসেনের গড়া সেরা আইপিএল একাদশ জন্ম দিয়েছে বিতর্কের। দেখে নেওয়া যাক কেমন হল হুসেনের গড়া সেই দল।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৩ নভেম্বর ২০২০ ১৩:৪৪
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১২
ফাইনালে ম্যাচ জেতানো ইনিংসে খেলেও নেই আইপিএল জয়ী অধিনায়ক রোহিত শর্মা। নেই ব্যাঙ্গালোরকে প্লে-অফে তোলা বিরাট কোহালিও। ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক নাসের হুসেনের গড়া সেরা আইপিএল একাদশ জন্ম দিয়েছে বিতর্কের। দেখে নেওয়া যাক কেমন হল হুসেনের গড়া সেই দল।
০২১২
হুসেনের দলের অধিনায়ক হলেন লোকেশ রাহুল। তিনি ওপেনারও। কিংস ইলেভেন পঞ্জাবের অধিনায়ক ১৬ ম্যাচে ৫৫.৮৩ গড়ে করেছেন ৬৭০ রান। কমলা টুপির মালিকও তিনি। ব্যাট হাতে দলকে যেমন টেনেছেন, তেমনই নেতা হিসেবেও নজর কেড়েছেন। পাশাপাশি, উইকেটকিপিংও করেছেন তিনি।
০৩১২
রাহুলের সঙ্গী ওপেনার হলেন শিখর ধওয়ন। দিল্লি ক্যাপিটালসের বাঁ-হাতি ওপেনার ১৭ ম্যাচে করেছেন ৬১৮ রান। টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করে আইপিএলে নয়া রেকর্ডের মালিকও তিনি।
০৪১২
বিরাট কোহালি নন, তিন নম্বরে হুসেনের পছন্দ সূর্যকুমার যাদব। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে ১৬ ম্যাচে ৪৮০ রান করেছেন তিনি। স্ট্রাইক রেট ১৪০-র বেশি। ম্যাচ জিতিয়ে ফিরেছেন নিজের স্টাইলে। বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁর উপর ভরসা রাখা যায়। যে ছন্দে খেলেছেন, তাতে তাঁকে জাতীয় দলে নেওয়ার দাবি জোরালো হয়েছে।
০৫১২
হুসেনের দলের চার নম্বরে নামবেন এবি ডি’ভিলিয়ার্স। যাঁকে বলা হয় ৩৬০ ডিগ্রি ব্যাটসম্যান। ব্যাঙ্গালোরকে প্লে-অফে তোলার নেপথ্যে তাঁর ৪৫৪ রানের রয়েছে বড় ভূমিকা। গড় ৪৫-এর বেশি, স্ট্রাইক রেট প্রায় ১৬০। দলের বিপদে নিয়মিত রুখে দাঁড়িয়েছেন তিনি। হুসেনের দলে তিনি উইকেটরক্ষকও।
০৬১২
মুম্বইয়ের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নেপথ্যে বড় অবদান রয়েছে ঈশান কিশানের। চার নম্বরে নেমে ১৪ ম্যাচে তাঁর ব্যাটে এসেছে ৫১৬ রান। ছয় মারতে পারেন, সেটাও বুঝিয়েছেন অনায়াস দক্ষতায়। দলের দরকারে ওপেনও করেছেন। পাশাপাশি, তিনি একজন উইকেটকিপারও।
০৭১২
বল করতে পারেননি, তবে ব্যাট হাতে বিস্ফোরক দেখিয়েছে হার্দিক পাণ্ড্যকে। প্রায় অবিশ্বাস্য ১৭৮.৯৮ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ২৮১ রান। ডেথ ওভারে মারমার-কাটকাট ভঙ্গিতে ব্যাট করেছেন।
০৮১২
পেস বিভাগের অন্যতম হিসেবে হুসেন নিয়েছেন জোফ্রা আর্চারকে। ১৪ ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের পেসার নিয়েছেন ২০ উইকেট। শুধু উইকেট নেওয়াই নয়, ব্যাটসম্যানের কাছে ত্রাস হয়ে উঠেছিলেন তিনি।
০৯১২
লেগস্পিনার রশিদ খান এ বারের আইপিএলেও সফল। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে ১৬ ম্যাচে নিয়েছেন ২০ উইকেট। হুসেনের দলের তিনিই একমাত্র বিশেষজ্ঞ স্পিনার।
১০১২
এ বারের পার্পল ক্যাপ বিজয়ী হলেন কাগিসো রাবাদা। দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে রীতিমতো নজর কেড়েছেন প্রোটিয়া পেসার। ১৭ ম্যাচে তিনি নিয়েছেন ৩০ উইকেট। তিনিও রয়েছেন হুসেনের দলে।
১১১২
যশপ্রীত বুমরা যথারীতি এ বারও মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সেরা অস্ত্র ছিলেন। এক সময় বেগুনি টুপির লড়াইয়ে প্রবল ভাবে ছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ১৫ ম্যাচে ২৭ উইকেট নিলেন। তাঁকে এখন বিশ্বের সেরা বোলার মানেন বহু প্রাক্তন ক্রিকেটার।
১২১২
মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের পেস আক্রমণের বড় ভরসা ছিলেন ট্রেন্ট বোল্ট। ফাইনালে তিনিই হয়েছেন ম্যাচের সেরা। ১৫ ম্যাচে তিনি নিয়েছেন ২৫ উইকেট। পাওয়ার প্লে-তে নিয়মিত বিপক্ষ ইনিংসে আঘাত দিয়েছেন তিনি।