অনুশীলনে মোহনবাগানের তিন প্রধান অস্ত্র।—ফাইল চিত্র।
বড় ম্যচে ভাল ফলের জন্য ধাপে ধাপে প্রস্তুতি নিচ্ছেন মোহনবাগান কোচ খালিদ জামিল।
কলকাতায় পা দিয়েই প্রতি ম্যাচে নিয়ম করে মোহনবাগানের গোল খাওয়া বন্ধ করেছেন। দরজায় কড়া নাড়ছে ডার্বি। ২৭ জানুয়ারির সেই ম্যাচের আগে খালিদ অনুশীলনে নেমে পড়লেন সেট-পিস থেকে মোহনবাগান রক্ষণের কাঁপুনি বন্ধ করতে।
রবিবার মোহনবাগানের অনুশীলন ছিল যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন সংলগ্ন মাঠে। মোহনবাগান কোচের আড়াই ঘণ্টা অনুশীলনের একটা বড় সময় জুড়ে ছিল সেট-পিস অনুশীলন। খালিদ এ বারের আই লিগের শুরুতে কোনও ক্লাবের কোচের পদে ছিলেন না। কিন্তু বাড়িতে নিয়ম করে আই লিগের ম্যাচ দেখেছেন। তার সুবাদেই তিনি জানেন, মোহনবাগান এ বারের আই লিগে সেট-পিসে সমস্যায় পড়েছে। দুই প্রান্ত থেকে বল রক্ষণে উড়ে এলেই সমস্যা শুরু হয়েছে কিংসলে ওবুমনেমেদের।
তাই এ দিন, সবুজ-মেরুন শিবিরের অনুশীলনে খালিদ জোর দেন সেট-পিসে। যে অনুশীলন চলার সময় সাংবাদিকদের ছবি তুলতে নিষেধ করেন তিনি। বিপক্ষ কর্নার বা বক্সের সামনে ফ্রি-কিক পেলে রক্ষণ এবং মাঝমাঠ কোথায় দাঁড়াবে তার জোরদার মহড়া দেন খালিদ।
মোহনবাগান অনুশীলনে এ দিন হাজির ছিলেন না মাঝমাঠের দুই ফুটবলার ইউতা কিনোয়াকি ও ওমর এলহুসেইনি। যে প্রসঙ্গে খালিদ বলেন, ‘‘চোট সারিয়ে ওমর দ্রুত ফিরে আসছে। ক্লান্তি রয়েছে ইউতারও। তাই ওদের বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।’’ মোহনবাগান কোচ সঙ্গে যোগ করেন, ‘‘শুধু ডার্বি জিতলেই হবে না। পরের গোকুলম ম্যাচও জিততে হবে। তা হলে আই লিগে ভাল ফল হতে পারে।’’
এ দিকে, এ দিন মোহনবাগানে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। সেখানে ফল প্রকাশ নিয়ে মতবিরোধ হয় বিচারকদের মধ্যে। যার জেরে অচলাবস্থা তৈরি হয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy