—ফাইল চিত্র।
টানা সাত ম্যাচে অপরাজিত থাকার পর পালতোলা নৌকা যখন খেতাবের দিকে এগোচ্ছে, তখনই বড় ধাক্কা খেতে পারে মোহনবাগান। পরের ম্যাচে অনিশ্চিত হয়ে পড়লেন ড্যানিয়েল সাইরাস। কোয়ম্বত্তূরে ৩১ জানুয়ারি কিবু ভিকুনার দলের পরের ম্যাচ। সেখানে সাইরাস না খেললে গতবারের চ্যাম্পিয়ন দলের বিরুদ্ধে কে খেলবেন তা নিয়ে চিন্তায় মোহনবাগান কোচ। যা পরিস্থিতি তাতে চেন্নাই সিটি এফ সি-র বিরুদ্ধে হয়তো ফ্রান মোরান্তের সঙ্গে ফ্রান গঞ্জালেসকে স্টপারে দেখা যেতে পারে।
নেরোকা বধ করে শুক্রবার শহরে ফিরেছে মোহনবাগান। আগের দিনের তুলনায় ত্রিনিদাদ ও টোব্যাগোর স্টপার ভাল থাকলেও এখনও তাঁর পা ফুলে রয়েছে। আজ শনিবার জোসে বেইতিয়াদের অনুশীলন নেই। তবে সাইরাসকে এম আর আই করতে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। টিম ম্যানেজমেন্টের এক সদস্য বললেন, ‘‘সাইরাসের ডান পায়ের যা চোট তাতে পরের ম্যাচে খেলা কঠিন। ওর পা এখনও ফুলে রয়েছে। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছে।’’ সাইরাস না খেলতে পারলে গঞ্জালেসকে স্টপারে নিয়ে গিয়ে কোমরান তুর্সিনভকে প্রথম মিনিট থেকেই নামানো হতে পারে।
ডার্বির পর নেরোকার বিরুদ্ধেও গোল, সঙ্গে বাড়তি হিসাবে ম্যাচ সেরার পুরস্কার। খুশিতে ভাসছেন সেনেগাল স্ট্রাইকার পাপা বাবাকর জিয়োহারা। লা লিগায় চুটিয়ে খেলেছেন। কিন্তু এখানে গোল পাচ্ছিলেন না। বলছিলেন, ‘‘একজন স্ট্রাইকারকে বাদ দিয়ে আমাকে নিয়েছে ক্লাব। আমি বিশ্বের অন্যতম সেরা লিগ খেলে এখানে এসেছি। সবার প্রত্যাশা ছিল আমি কিছু করব। সেটা হচ্ছিল না। গোল পেয়ে ভাল লাগছে। সবথেকে বড় কথা দুটো জয়েই আমার গোল কাজে লেগেছে। এটা ধরে রাখতে চাই। খেতাব জেতাই লক্ষ্য আমাদের সবার।’’ রিয়াল মাদ্রিদ, আটলেটিকো দ্য মাদ্রিদের মতো দলের বিরুদ্ধে গোল আছে পাপার। বলছিলেন, ‘‘ভারতে আসার আগে এখানকার ফুটবলের মান কেমন তা বুঝতে পারিনি। কিন্তু খেলতে নেমে মনে হচ্ছে খারাপ নয়। বেশ ভাল।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy