মার্কাস র্যাশফোর্ড। ছবি টুইটার
ইউরোপা লিগের ফাইনালে হারের পরেই বর্ণবিদ্বেষী আক্রমণের শিকার হলেন মার্কাস র্যাশফোর্ড। নেটমাধ্যমেই বেশিরভাগ বর্ণবিদ্বেষী আক্রমণের শিকার হয়েছেন ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের এই ফুটবলার। নিজেই টুইট করে তা জানিয়েছেন।
একদিন আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রাক্তন ক্রিকেটার মাইকেল হোল্ডিং জানিয়েছিলেন, পৃথিবীতে কোনওদিন বর্ণবিদ্বেষ কমবে না। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সেই ঘটনা দেখা গেল। উল্লেখ্য, ইউরোপে যখন ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলন চলছিল, তখন তাতে অংশ নিয়েছিলেন র্যাশফোর্ডও। কিন্তু ঘটনার বিন্দুমাত্র প্রভাব যে সাধারণ মানুষের উপর পড়েনি তা বৃহস্পতিবারের ঘটনা থেকে পরিষ্কার।
বৃহস্পতিবার সকালে র্যাশফোর্ড টুইট করে লেখেন, ‘এখনও পর্যন্ত আমার নেটমাধ্যমে অন্তত ৭০টি বর্ণবিদ্বেষী মন্তব্য করা হয়েছে। আমার খারাপ লাগার অনুভূতি যারা আরও বাড়িয়ে দিতে চাইছেন তাদের শুভেচ্ছা রইল। আপনারা চেষ্টা করে যান’।
At least 70 racial slurs on my social accounts counted so far. For those working to make me feel any worse than I already do, good luck trying 👍🏾
— Marcus Rashford MBE (@MarcusRashford) May 26, 2021
I’m more outraged that one of the abusers that left a mountain of monkey emojis in my DM is a maths teacher with an open profile. He teaches children!! And knows that he can freely racially abuse without consequence…
— Marcus Rashford MBE (@MarcusRashford) May 27, 2021
শুধু তাই নয়, র্যাশফোর্ড আরও লিখেছেন, ‘এক ব্যক্তি আমার ইনবক্সে একগাদা বাঁদরের ইমোজি পাঠিয়েছে, যে কিনা একজন অঙ্কের শিক্ষক। এরকম মানুষ শিশুদের শিক্ষা দেয়!! ও ভেবে নিয়েছে উত্তরের কথা না ভেবে যাকে খুশি বর্ণবিদ্বেষী আক্রমণ করা যায়’।
র্যাশফোর্ডের পাশে বহু অনুরাগী দাঁড়িয়েছেন। তীব্র নিন্দা করা হয়েছে এই ঘটনার। কিছুদিন আগে ইংল্যান্ডের প্রথম সারির ক্লাবগুলি অনলাইনে বর্ণবিদ্বেষের প্রতিবাদে ৪ দিন নিজেদের নেটমাধ্যম অ্যাকাউন্ট বন্ধ রেখেছিল। তাতেও এই ঘটনা থামছে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy