—ফাইল চিত্র।
চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে ২৩৩ রানে বাংলার ইনিংস শেষ হয়ে যাওয়ার পরে ঈশান পোড়েলকে ডেকে সৌরাশিস লাহিড়ী বলেছিলেন, ‘‘এই ম্যাচে কিন্তু নিজের সেরাটা দিতে হবে।’’ যার উত্তরে ঈশানের প্রতিক্রিয়া ছিল, ‘‘চিন্তা কোরো না। এই ম্যাচ আমরা জিতবই।’’
ঈশান কথা রেখেছেন। প্রথম স্পেলেই বিপক্ষের পাঁচ উইকেট তুলে নিয়ে তিনি-ই ম্যাচের সেরা। শুক্রবার বাংলার পেসারের বোলিং পরিসংখ্যান ৭-১-১৮-৫। ঈশান ও আকাশ দীপের আগুনে স্পেল ২৬ রানে সাত উইকেট তুলে নেয় বিপক্ষের। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হয়নি চণ্ডীগড়ের। ওয়ান ডে-র সেমিফাইনালে ৮৩ রানে তারা অলআউট। ১৫০ রানে জিতে ফাইনালে সৌরাশিসের দল। রবিবার তাদের প্রতিপক্ষ গুজরাত। বিপক্ষের দশ উইকেটের পাঁচটিই ঈশানের, দু’টি প্রদীপ্ত প্রামাণিকের, একটি করে উইকেট নেন আকাশ দীপ ও অঙ্কিত মিশ্র।
সৌরাশিস বলছিলেন, ‘‘ঈশানের প্রথম স্পেলেই বোঝা গিয়েছে, বাকিদের চেয়ে ও কতটা অভিজ্ঞ। ওর সুইং ও বাউন্সের বিরুদ্ধে মোকাবিলা করার মতো একজনকেও দেখা যায়নি। স্বপ্নের বোলিং করেছে ঈশান।’’ বাংলার পেসার যদিও এই স্পেলকে স্বপ্নের বলতে নারাজ। তাঁর কথায়, ‘‘এই পর্যায়ে বাংলা দলকে যদি সাহায্য করতে না পারি, তা হলে আর কবে করব। উইকেট থেকে সাহায্য পেয়েছি। নিজের স্বাভাবিক বোলিং করে গিয়েছি।’’ যোগ করেন, ‘‘আকাশ দীপও খুব ভাল বল করেছে। আমার সঙ্গে ওর বোঝাপড়া খুব ভাল।’’
আরও পড়ুন: ব্যকরণ না জানলে বিপদে লুকিয়ে গোলাপি বলে
ফাইনালে উঠলেও এখনই উৎসব করতে চান না কোচ। সৌরাশিসের কথায়, ‘‘এখন শুধু গুজরাত ম্যাচ নিয়ে ভাবছে দল। প্রত্যেকেই ট্রফি জেতার জন্য মরিয়া। আগে চ্যাম্পিয়ন হই, তারপর সবাই উৎসবে মেতে উঠব।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy