(বাঁ দিকে) সরবজ্যোৎ সিংহ। ইউসুফ ডকিচ (ডান দিকে)। —ফাইল চিত্র।
প্যারিস অলিম্পিক্সে নজর কেড়েছিলেন তুরস্কের শুটার ইউসুফ ডকিচ। ১০ মিটার এয়ার পিস্তল মিক্সড টিম ইভেন্টে ভারতের মনু ভাকের-সরবজ্যোৎ সিংহ জুটি ব্রোঞ্জ পেয়েছিলেন। একই ইভেন্টে রুপো পান ডকিচেরা। প্যারিসের প্রতিপক্ষ সেই ডকিচই তাঁর অন্যতম আদর্শ বলে জানিয়েছেন সরবজ্যোৎ।
সাধারণ ক্রীড়াপ্রেমীদের মতো সরবজ্যোৎ নিজেও মুগ্ধ ডকিচকে নিয়ে। এক সাক্ষাৎকারে অলিম্পিক্স পদকজয়ী বলেছেন, ‘‘২০১১ সাল থেকে আমি ডকিচের ভিডিয়ো দেখছি। ও প্রথম থেকেই এ রকম। এখন ৫১ বছর বয়স। আমি চেষ্টা করেও ডকিচের মতো নিখুঁত হতে পারব না। সুযোগ পেলে জানতে চাইব, ও কী খায়!’’ সরবজ্যোৎ জানিয়েছেন, ডকিচ এমনই। কখনওই চোখের লেন্স ব্যবহার করেন না। খালি চোখেই নিখুঁত নিশানায় গুলি ছুড়তে পারেন। এমন দক্ষতা আয়ত্ব করা অত্যন্ত কঠিন বলে মনে করেন তিনি।
অলিম্পিক্সের আগে মনুর সঙ্গে আরও বেশি অনুশীলনের সুযোগ পেলে ফল ভাল হতে পারত বলে মনে করেন সরবজ্যোৎ। ভারতীয় শুটার আরও বলেছেন, ‘‘প্যারিসে আমার অনুশীলনের সময় থাকত সকাল ৯টায়। মনুর সময় থাকত দুপুর ১২টায়। মিক্সড ইভেন্টের অনুশীলনের জন্য বরাদ্দ থাকত ৩০ মিনিট। ফলে মূল অনুশীলন আমাদের আলাদা ভাবে করতে হয়েছে। কথা বলার সুযোগও হত না বেশি। দু’জনেই দু’জনকে বলতাম, নিজেদের ১০০ শতাংশ দিতে হবে। শুটিংয়ের কথার বাইরে নিজেদের মধ্যে মজাও করতাম।’’
সরবজ্যোৎ চান নিজের খামতি ঢেকে এগিয়ে যেতে। আপাতত শুটিং ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে ভাবতে চান না। যে কারণে দেশে ফেরার পর হরিয়ানা সরকারের দেওয়া চাকরির প্রস্তাবও ফিরিয়ে দিয়েছেন ২২ বছরের শুটার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy