গোলের পর হালান্ড, সিলভাদের উল্লাস। ছবি: টুইটার
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে কোয়ার্টার ফাইনালে প্রথম পর্বে খেলার পরেই শেষ চার কার্যত নিশ্চিত করে ফেলল ম্যাঞ্চেস্টার সিটি এবং ইন্টার মিলান। ঘরের মাঠে সিটি ৩-০ হারিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে। ইন্টার ২-০ জিতেছে বেনফিকার বিরুদ্ধে।
সিটির বিরুদ্ধে নামার আগে এ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে একটিও ম্যাচে হারেনি বায়ার্ন। দু’বার হারিয়েছে বার্সেলোনাকে। ছিটকে দিয়েছে লিয়োনেল মেসির প্যারিস সঁ জরমঁকে। কিন্তু সিটির সামনে তাদের জারিজুরি শেষ হয়ে গেল। আগের সব জয়ই হয়েছিল জুলিয়ান নাগেলসম্যানের অধীনে। তাঁকে ছাঁটাই করে টমাস টুহলকে কোচ করা হয়েছে। তিনি প্রথম ম্যাচেই বায়ার্নকে কার্যত বিদায়ের রাস্তায় নিয়ে গেলেন।
সিটির হয়ে গোলগুলি করেন রদ্রি, বের্নার্দো সিলভা এবং আর্লিং হালান্ড। সিটির হয়ে এক মরসুমে ৪৫ গোল হল হালান্ডের, যা ক্লাবের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। বায়ার্নের কাছেও সুযোগ এসেছিল। কিন্তু লেরয় সানে এবং সার্জ ন্যাব্রিরা সহজ সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি।
ম্যাচের পর সিটির কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা বললেন, “ম্যাচটা একেবারেই স্বস্তিদায়ক ছিল না। মানসিক ভাবে আমি বিধ্বস্ত। আজ যেন দশ বছর বয়স বেড়ে গেল। কী চাপের ম্যাচ! এ বার আরাম করতে হবে।” টুহলের বিরুদ্ধে গুয়ার্দিওলার রেকর্ড খুব একটা ভাল ছিল না। এই ম্যাচে নিজেকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেলেন তিনি। বায়ার্ন যদিও দ্বিতীয় পর্বে অঘটন ঘটানোর আশা ছাড়ছে না।
অন্য দিকে, গত ছয় ম্যাচে জিততে পারেনি ইন্টার। তারা জয়ে ফিরল একেবারে সঠিক সময়ে। উল্টো অবস্থা বেনফিকার। জিততে জিততে হঠাৎই হেরে গেল তারা। দুটি গোলই হয়েছে দ্বিতীয়ার্ধে। নিকোলো বারেয়া এবং রোমেলু লুকাকু গোল দুটি করেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy