সেন্ট এতিয়েঁর সঙ্গে খেলা ছিল পিএসজি-র। সবাইকে চমকে দিয়ে ১৬ মিনিটের মাথায় এগিয়ে যায় এতিয়েঁ। কিন্তু বেশি ক্ষণ তাদের সেই অগ্রগমন স্থায়ী হয়নি। প্রথমার্ধের আগে-পরে মেসির দু’টি পাস ধরে গোল করেন এমবাপে। তাতেই ম্যাচ পকেটে পোরে পিএসজি।
মেসি-এমবাপে যুগলবন্দি ছবি: টুইটার
সময়টা যেন টাইম মেশিনে কয়েক বছর পিছিয়ে গেল। বার্সেলোনার জার্সিতে খেলছেন লিয়োনেল মেসি। রক্ষণের চক্রব্যুহ ভেঙে একের পর এক পাস বাড়াচ্ছেন সতীর্থদের উদ্দেশে। সেই পাস ধরে গোল করে যাচ্ছেন নেমার, সুয়ারেজরা। এখন মেসি খেলেন প্যারিস সঁ জঁ-র হয়ে। কিন্তু কাজটা একই রয়েছে। লিগ ওয়ানের ম্যাচে মেসির দু’টি ম্যাজিক পাস থেকে গোল করে দলকে জেতালেন কিলিয়ান এমবাপে।
সেন্ট এতিয়েঁর সঙ্গে খেলা ছিল পিএসজি-র। সবাইকে চমকে দিয়ে ১৬ মিনিটের মাথায় এগিয়ে যায় এতিয়েঁ। কিন্তু বেশি ক্ষণ তাদের সেই অগ্রগমন স্থায়ী হয়নি। প্রথমার্ধের আগে-পরে মেসির দু’টি পাস ধরে গোল করেন এমবাপে। তাতেই ম্যাচ পকেটে পোরে পিএসজি।
প্রথম গোলের ক্ষেত্রে বিপক্ষের অর্ধে সাইডলাইনের কাছে বল ধরেন মেসি। তার পর বল বাড়ান ডিফেন্ডারদের মাঝখান দিয়ে। মেসি যখন বল বাড়ান তখন সেখানে কেউ ছিলেন না। কিন্তু এমবাপে ধরতে পেরেছিলেন মেসি কোথায় পাস দেবেন। তিনি সবার আগে সেখানে পৌঁছে যান। তার পর ডান পায়ের শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন।
দ্বিতীয় গোলের ক্ষেত্রে দেখা যায় পুরনো মেসির ঝলক। বক্সের বাইরে বল পেয়ে পায়ের কাজে বিপক্ষের চার-পাঁচ জন ডিফেন্ডারকে বোকা বানান। তার পর বল বাড়ান অরক্ষিত অবস্থায় থাকা এমবাপের দিকে। গোল করতে ভুল করেননি ফরাসি স্ট্রাইকার। ম্যাচের শেষ দিকে আর একটি গোল করে ব্যবধান ৩-১ করেন ড্যানিলো পেরেরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy