উদাহরণ: পরিশ্রম আর সাধনাই লিয়েন্ডারের সাফল্যের মন্ত্র। ফাইল চিত্র
নিজের আট নম্বর অলিম্পিক্সে খেলতে মরিয়া লিয়েন্ডার পেজ। কিন্তু টোকিয়ো অলিম্পিক্স যদি বাতিল হয়ে যায় তা হলে লক্ষ্য পূরণের জন্য ২০২৪ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে রাজি নন ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা টেনিস তারকা।
সোমবার ইনস্টাগ্রামে কথা বলতে গিয়ে প্রাক্তন ডাবলস সঙ্গী পূরব রাজাকে লিয়েন্ডার বলেন, ‘‘যদি টোকিয়ো অলিম্পিক্স বাতিল হয়ে যায়, তা হলে আমি শেষ অলিম্পিক্স খেলে ফেলেছি রিয়োতে। আর পরের অলিম্পিক্সের জন্য আমি অপেক্ষা করব না।’’
১৯৯২ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত প্রত্যেকটি অলিম্পিক্সে খেলেছেন লিয়েন্ডার। যে নজির আর কোনও ভারতীয় খেলোয়াড়ের নেই। ক’দিন আগেই বলেছেন, গ্র্যান্ড স্ল্যামে খেলার সেঞ্চুরি করতে চান। আর তিন ধাপ দূরে যে নজিরের চেয়ে তিনি। ৪৬ বছর বয়সি লিয়েন্ডার ঘোষণা করেছিলেন, ২০২০ সােলই তিনি পেশাদার টেনিস জীবন থেকে অবসর নেবেন। টোকিয়ো অলিম্পিক্সে খেলতে ভীষণ ভাবে আগ্রহী তিনি। কিন্তু করোনাভাইরাসের জন্য টোকিয়ো অলিম্পিক্স ২০২১ সালে পিছিয়ে যায়।
১৮টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ী লিয়েন্ডারের আটটি খেতাব এসেছে ডাবলসে, ১০টি মিক্সড ডাবলসে। নয়ের দশকের শেষ দিকে মহেশ ভূপতির সঙ্গে অপ্রতিরোধ্য জুটি গড়ে উঠেছিল লিয়েন্ডারের। পরবর্তী কালে রোহন বোপান্নার সঙ্গেও তিনি প্রচুর সাফল্য পেয়েছেন। বিশেষ করে ডেভিস কাপে। দুই সঙ্গীর মধ্যে কাকে এগিয়ে রাখবেন জানতে চাইলে লিয়েন্ডার বলেন, ‘‘মহেশের ব্যাকহ্যান্ডটা অসাধারণ ছিল। তবে যদি দুটোর মধ্যে বেছে নিতে বলা হয় তা হলে আমি রোহনের সার্ভিসকে বাছব। ওর সার্ভিস আমার দেখা অন্যতম সেরা। দারুণ একটা অস্ত্র।’’
ডাবলসের মতো মিক্সড ডাবলসেও লিয়েন্ডারের সাফল্য দুরন্ত। বিশেষ করে দুই তারকা মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা এবং মার্টিনা হিঙ্গিসের সঙ্গে জুটিতে। দু’জনের মধ্যে কাকে তিনি সঙ্গী হিসেবে এগিয়ে রাখবেন প্রশ্ন করলে লিয়েন্ডার বলেন, ‘‘হিঙ্গিসের সঙ্গে আমি নিজের স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে পারতাম। নেটের অঞ্চলটা তখন আমার। আর নাভ্রাতিলোভা সব সময় আমায় পথ দেখিয়ে নিয়ে গিয়েছেন। ’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy