প্রথম ম্যাচের পরে দ্বিতীয় ম্যাচেও গোল পেলেন কোলাডো। —ফাইল চিত্র।
ইস্টবেঙ্গল — ৬ জামশেদপুর —০
ডুরান্ড কাপের প্রথম ম্যাচে গোল পেতে ইস্টবেঙ্গলকে অপেক্ষা করতে হয়েছিল প্রায় ৮৫ মিনিট। জামশেদপুরের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল অবশ্য খেলার ৫ মিনিটেই গোল পেল।
তার পরে খেলা যত গড়াল, গোল সংখ্যা ততই বাড়িয়ে নিল লাল-হলুদ ব্রিগেড। ছ’টি গোল করল ইস্টবেঙ্গল। শুরু করলেন হাইমে কোলাডো। শেষ করলেন বোইথাং। কোলাডো ও বিদ্যাসাগর জোড়া গোল করেন এদিন। ইস্টবেঙ্গল জার্সিতে প্রথম গোল পেলেন পিন্টু মাহাতো। প্রথমার্ধে তিন গোলে এগিয়েছিল লাল-হলুদ বাহিনী। দ্বিতীয়ার্ধে দিল আরও তিন।
আলেয়ান্দ্রো মেনেন্দেজের দল হিট। অবশ্য মরসুমের সবে শুরু। আরও অনেক পথ চলা বাকি রয়েছে। উন্নতির আরও সুযোগ রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের। এ দিন নিজেদের মাঠে মেনেন্দেজ দেখে নিলেন তাঁর ছেলেদের। ছেলেদের খেলায় যে তিনি সন্তুষ্ট, তা বোঝা গেল বিদ্যাসাগর দলের হয়ে পঞ্চম গোলটা করার পরে। ইস্টবেঙ্গল কোচ আবেগ দেখান না। পঞ্চম গোলটি হওয়ার পরে সতীর্থদের হাই ফাইভ দিলেন।
আরও পড়ুন: ৩৭০ বিলোপকে কটাক্ষ করে আফ্রিদির টুইট, পাল্টা তোপ গম্ভীরের
আরও পড়ুন: ২০০৩ বিশ্বকাপে ভারতের কাছে হারল কেন পাকিস্তান? ১৬ বছর পরে রহস্য ফাঁস শোয়েবের
পাঁচ মিনিটের মাথায় জামশেদপুরের গোলকিপার বক্সের ভিতরে ফেলে দেন কোলাডোকে। রেফারি পেনাল্টির নির্দেশ দেন। পেনাল্টি থেকে গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দেন স্পেনীয় ফুটবলার। তার ঠিক তিন মিনিট পরেই ফের গোল করেন কোলাডো।
এ বার অবশ্য নিখুঁত প্লেসে। অবশ্য দুটি গোলের পরেই কোলাডোকে তুলে নেন মেনেন্দেজ। চোট পেয়েছিলেন তিনি। কোলাডোকে নিয়ে ঝুঁকি আর নেননি আলেয়ান্দ্রো। তিনি উঠে গেলেও ইস্টবেঙ্গলকে ফ্যাকাশে দেখায়নি। বরং খেলা যত গড়িয়েছে ততই রং ছড়িয়েছে লাল-হলুদ। নিজেদের মধ্যে বহু পাস খেলেছেন তাঁরা। দেখা গিয়েছে ‘তিকিতাকা’র ঝলকানি। সুনামির মতো একের পর এক আক্রমণ আছড়ে পড়ে জামশেদপুরের রক্ষণ। তাতে অসহায় দেখায় তাদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy