গোলের পরে জোসেফ।
মোহনবাগান — ১ গোকুলম — ২
(চামোরো ৬৪') (জোসেফ— ৪৫' (পেনাল্টি), ৫১' )
খেলা শেষের বাঁশি বাজিয়ে দেন রেফারি। প্রথম বার ডুরান্ড কাপ জিতল গোকুলম।
ফ্রান মোরান্তেকে লাল কার্ড দেখান রেফারি।
অতিরিক্ত ছ’ মিনিট দেন রেফারি।
৮৮ মিনিট— বল দখলের লড়াইকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। হাতাহাতি শুরু হয়ে যায় ব্রুনো ও ফ্রানের মধ্যে। দু’ জনকেই হলুদ কার্ড দেখানো হয়।
৮৬ মিনিট— কিমকিমাকে ফাউল করার জন্য লাল কার্ড দেখানো হয় জেস্টিনকে। ১০ জনে নেমে যায় গোকুলম।
৮০ মিনিট— মাঝমাঠ থেকে মার্কাস জোসেফ লম্বা বল বাড়ান ব্রুনোকে। স্টেপ ওভার করে গুরজিন্দরকে কাটানোর চেষ্টা করেন তিনি। গোল লক্ষ্য করে শট নেন। তাঁর দুর্বল শট ধরে নেন দেবজিত।
৭৮ মিনিট— দ্রুত কাউন্টার অ্যাটাক তুলে আনে গোকুলম। মার্কাসের কাছ থেকে বল পেয়ে ব্রুনো শট নেন। দেবজিৎ বাঁচান তাঁর শট।
৭৩ মিনিট— বেইতিয়ার কর্নার থেকে চামোরোর হেড লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
৬৪ মিনিট— বেইতিয়ার ফ্রি কিক থেকে চামোরোর হেডে গোল। উবেইদ ঠিক ভাবে বল গ্রিপ করতে পারেননি।
৫৮ মিনিট— জোসেফের কাছ থেকে বল পেয়ে হেনরি গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছিলেন। দেবজিৎ ঝাঁপিয়ে পড়ে সেই শট বাঁচান।
৫১ মিনিট— গো-ও-ও-ল। জোসেফ দ্বিতীয় গোল করে গোকুলমকে এগিয়ে দেন ২-০-এ। বাঁ দিক থেকে বল ধরে জোসেফ গোল করেন। মোহনবাগানের ডিফেন্স নামতেই পারেনি।
— শুরু হল দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। গোকুলম ১-০ এগিয়ে।
৪৫ মিনিট— গো-ও-ও-ল। পেনাল্টি থেকে গোল করে গোকুলমকে ১-০ এগিয়ে দেন মার্কাস জোসেফ। ত্রিনিদাদ-টোব্যাগোর স্ট্রাইকার দেবজিতের বাঁ দিকে শট মারেন। ঝাঁপিয়ে পড়েও বলের নাগাল পাননি মোহনবাগানের গোলকিপার।
৪৪ মিনিট— জোসেফের ঠিকানা লেখা বল ধরে হেনরি কাটিয়ে নেন আগুয়ান দেবজিতকে। পেনাল্টি বক্সের ভিতরে হেনরিকে ফেলে দেন দেবজিৎ। পেনাল্টি দেন রেফারি। হলুদ কার্ড দেখানো হয় বাগান গোলকিপারকে।
৩৪ মিনিট— বাঁ প্রান্ত থেকে মার্কাস জোসেফের বিপজ্জনক সেন্টার। ফের দেবজিৎ বিপন্মুক্ত করেন।
২৫ মিনিট — গোকুলমের মার্কাস জোসেফের বিপজ্জনক গড়ানে সেন্টার ঝাঁপিয়ে পড়ে ধরেন দেবজিৎ।
২১ মিনিট— সুন্দর পাসিং ফুটবল মোহনবাগানের। ২৫ গজ দূর থেকে বেইতিয়ার দূরপাল্লার শট বারের উপর দিয়ে বেরিয়ে যায়।
১৫ মিনিটে— চামোরো সালভাকে ফাউল করা হলে ফ্রি কিক পায় মোহনবাগান। বেইতিয়ার ফ্রি কিক কাজে লাগাতে পারেনি সবুজ-মেরুন।
১০ মিনিট— মাঝমাঠের লড়াই নিতে মরিয়া দু’ দল। এখনও পর্যন্ত দু’ দল সে ভাবে আক্রমণ শানাতে পারেনি। একে অপরের শক্তি পরীক্ষা করছে।
যুবভারতীতে ফাইনাল শুরু। মুখোমুখি মোহনবাগান ও গোকুলম। মোহনবাগান শেষ বার ডুরান্ড কাপ জিতেছিল ২০০০ সালে। সে বার মাহিন্দ্রা ইউনাইটেডকে গোল্ডেন গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল সবুজ-মেরুন শিবির। ১৯ বছর পরে ফের ডুরান্ড কাপ ফাইনালে মোহনবাগান। কোচ কিবু ভিকুনা স্বপ্ন দেখাচ্ছেন শতাব্দীপ্রাচীন ক্লাবকে।বেইতিয়া-চামোরোর পায়ের দিকে তাকিয়ে মোহনবাগান সমর্থকরা।
অন্য দিকে, কেরলের গোকুলমকে ভরসা জোগাচ্ছেন মার্কাস জোসেফ ও হেনরি কিসেক্কা। গত বার হেনরি ছিলেন বাগানে। মরশুমের শেষের দিকে তাঁকে ছেঁটে ফেলে বাগান-শিবির। দল বদলান হেনরি। জার্সির রংও বদলে যায় তাঁর। বাংলা ও কেরলের ফুটবল লড়াই বহুদিনের। গোকুলমের শক্তপোক্ত রক্ষণ ভাঙতে মোহনবাগানের বেইতিয়া, সালভা চামোরোর উপরেই আস্থা রাখছেন কিবু। সবুজ-মেরুনের স্পেনীয় কোচের লড়াইটা আর্জেন্টাইন স্যান্টিয়াগো ফের্নান্দোর সঙ্গেও। সব ঠিকঠাক থাকলে এ বার হয়তো কিবুর জায়গায় বসতেন তিনিই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy