সে বার প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে শুরু হয়েছিল ভারতের ছোটদের অভিযান। ফাইনালেও অস্ট্রেলিয়াকেই হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। তাদের গ্রুপে ছিল অস্ট্রেলিয়া, জিম্বাবোয়ে এবং পাপুয়া নিউ গিনি।
০৩১৫
পৃথ্বী শ-র নেতৃত্বে গ্রুপের তিনটি ম্যাচই জিতেছিল ভারত। কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের সামনে ছিল বাংলাদেশ। ভারত জিতেছিল ১৩১ রানে। সেমিফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে দিয়েছিল ২০৩ রানে। ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২১৭ রানের লক্ষ্য ভারত তুলে নিয়েছিল ৩৮.৫ ওভারে।
০৪১৫
সে বার ফাইনালে যাঁরা খেলেছিলেন, দেখে নেওয়া যাক তাঁরা এখন কে কোথায়।
০৫১৫
চার বছর আগে ভারতের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক ছিলেন পৃথ্বী। তিনি ভারতের সিনিয়র দলের হয়ে খেলেছেন। আইপিএল-এও খেলেছেন। কিন্তু তাঁকে ভুগিয়েছে চোট।
০৬১৫
ওপেনিংয়ে সে বার পৃথ্বীর সঙ্গী ছিলেন মনজোৎ কালরা। বয়স ভাড়ানোর অভিযোগে তাঁর ক্রিকেটজীবন শেষ হয়ে গিয়েছে।
০৭১৫
শুভমন গিল সে বার ভারতের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন। দেশের হয়ে ১০টি টেস্ট, তিনটি এক দিনের ম্যাচ খেলা শুভমনকে অন্যতম প্রতিশ্রুতিবান ব্যাটার হিসেবে ধরা হচ্ছে। আইপিএল-এ তিনি খেলবেন আমদাবাদের হয়ে।
০৮১৫
হার্ভিক দেশাইও সে বার ভাল খেলেছিলেন। ৭৮.৫০ গড়ে ১৫৭ রান করেছিলেন। তিনি এখন ঘরোয়া ক্রিকেটে সৌরাষ্ট্রের হয়ে নিয়মিত খেলেন।
০৯১৫
অলরাউন্ডার রিয়ান পরাগ সে বার ভাল খেলতে পারেননি। চারটি ম্যাচ খেলে ১৭ রান করেছিলেন, তিনটি উইকেট নিয়েছিলেন। আপাতত আইপিএল-এ খেলছেন।
১০১৫
ফাইনালে খেলেছিলেন আর এক অলরাউন্ডার অভিষেক শর্মা। গোটা বিশ্বকাপে ৭৮ রান করেছিলেন এবং ছ’টি উইকেট নিয়েছিলেন। ২১ বছর বয়সী অভিষেকও আইপিএল খেলছেন।
১১১৫
তৃতীয় অলরাউন্ডার ছিলেন ঝাড়খণ্ডের অনুকূল রায়। তিনি ১৪টি উইকেট নিয়েছিলেন। ২৩ বছর বয়সী অনুকূল আইপিএল-এ খেলেছেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে।
১২১৫
সে বার ভারতীয় দলে জোরে বোলার হিসেবে ছিলেন কমলেশ নাগারকোটি। আইপিএল-এ কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেছেন নাগারকোটি।
১৩১৫
দলে ছিলেন শিবম মাভি। উত্তরপ্রদেশের এই জোরে বোলারও আইপিএল-এ কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেছেন।
১৪১৫
স্পিনার হিসেবে থাকা শিবা সিংহ এখনও আইপিএল খেলেননি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তিনি উত্তরপ্রদেশের হয়ে খেলেন।
১৫১৫
২০১৮ সালের বিশ্বজয়ী দলে ছিলেন বাংলার ইশান পো়ড়েল। পঞ্জাব কিংসের হয়ে আইপিএল খেলা ইশান রঞ্জিতে বাংলা দলের নিয়মিত সদস্য।