রোহিত শর্মা (বাঁ দিকে) এবং বিরাট কোহলি। — ফাইল চিত্র।
১৪ মাস পরে ভারতের টি-টোয়েন্টি দলে ফিরেছেন বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মা। আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ়ের দলে রাখা হয়েছে তাঁদের। একটা গোটা বছরেরও বেশি সময় ক্রিকেট খেলেননি তাঁরা। ২০২২ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে হারের পর আবার এই ফরম্যাটে খেলতে চলেছেন। ৪২৭ দিন পরে এই দুই ক্রিকেটারকে দলে নেওয়ার কারণ কী?
১) রোহিতের আগ্রাসন, কোহলির ফর্ম: ২০২৩ বিশ্বকাপে রোহিত শর্মা ওপেনার হিসেবে শুরু থেকে চালানোর রাস্তা নিয়েছিলেন। তাঁর আগ্রাসী ব্যাটিং অনেক ম্যাচেই ভারতকে বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিল। সেই জিনিস যদি আফগানিস্তান সিরিজ় বা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দেখাতে পারেন তা হলে ভারতেরই লাভ। অন্য দিকে, কোহলি সাম্প্রতিক কালে টেস্ট এবং এক দিনের ফরম্যাটে বেশ ভাল খেলছেন। টি-টোয়েন্টিতেও পুরনো ছন্দ ফিরে পাওয়া সময়ের অপেক্ষা বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
২) কোহলির মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা, রোহিতের নেতৃত্ব: ওয়েস্ট ইন্ডিজ়, আমেরিকার মতো পিচে কোহলির অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। ওই দেশে খুব বেশি তরুণ ক্রিকেটারের খেলার অভিজ্ঞতা নেই। দল বিপদে পড়লে তখন কোহলির ইনিংস কার্যকরী হতে পারে। দলের তরুণ ক্রিকেটারদের সাফল্য পাওয়ার পরামর্শও দিতে পারেন। অন্য দিকে, নেতা হিসেবে রোহিত যে বাকিদের থেকে অনেকটাই এগিয়ে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আফগানিস্তান সিরিজ়ে নিজের সীমিত ওভারের নেতৃত্ব আর এক বার ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ রোহিতের সামনে।
৩) হার্দিক, সূর্যকুমারের অনুপস্থিতি: রিহ্যাব শুরু করলেও হার্দিকের চোট পাওয়ার প্রবণতা রয়েছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে আবার তিনি চোট পেয়ে গেলে মুশকিল। আচমকা নেতা খুঁজে নেওয়ার থেকে রোহিতকে আগে থেকে ম্যাচ খেলিয়ে তৈরি রাখা ভাল। সূর্যকুমার যাদবের চোট থাকার ফলে বিকল্প অধিনায়কও কেউ নেই। এই দুই সিনিয়র ক্রিকেটারের জায়গা রোহিত এবং কোহলিকে নিয়ে নির্বাচকেরা চেয়েছেন যাতে দলে অভিজ্ঞতার অভাব না হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy