Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Virat Kohli and Dinesh Karthik

জোড়া বিতর্ক! বিরাটের উপর চটলেন কার্তিক, ভারতীয় উইকেটরক্ষকের রান আউট কার দোষে

ইনিংসের ১৬তম ওভারে বল করছিলেন শরিফুল। বিরাটকে বল করছিলেন তিনি। সেই সময় তাঁর ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় এক্সট্রা কভারের দিকে। কার্তিক ক্রিজে ফেরার আগেই রান আউট হয়ে যান তিনি।

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ম্যাচে ব্যাট করছেন দীনেশ কার্তিক ও বিরাট কোহলি।

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ম্যাচে ব্যাট করছেন দীনেশ কার্তিক ও বিরাট কোহলি। ছবি: এএফপি

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০২ নভেম্বর ২০২২ ১৭:০৩
Share: Save:

দীনেশ কার্তিকের রান আউট ঘিরে বিতর্ক। বিরাট কোহলির উপর মেজাজ হারালেন ভারতীয় উইকেটরক্ষক। ১৬তম ওভারে রান আউট হন কার্তিক। মাত্র ৭ রান করে ফিরতে হয় তাঁকে। কিন্তু যে ভাবে তিনি রান আউট হয়েছেন তা কিছুতেই মানতে পারলেন না তিনি। মাথা নাড়াতে নাড়াতে বিরক্তি প্রকাশ করেন কার্তিক।

ভারতের ইনিংসে ১৬তম ওভারে বল করছিলেন শরিফুল ইসলাম। বিরাট কোহলিকে বল করছিলেন তিনি। সেই সময় বিরাট ব্যাটের কানায় লেগে বল চলে যায় এক্সট্রা কভারের দিকে। তিনি রান নিতে গিয়েও দাঁড়িয়ে যান। কার্তিক তত ক্ষণে অনেকটা এগিয়ে এসেছেন। তাঁকে ফেরত পাঠিয়ে দেন বিরাট। কিন্তু ক্রিজে ফেরার আগেই শরিফুল উইকেট ভেঙে দেন।

বিতর্ক ১: বিরাটের ডাকে কার্তিক এগিয়ে গিয়েছিলেন। তাই আউট হয়ে বিরাটের দিকে তাকিয়ে চোখে আঙুল দিয়ে ইশারা করতে দেখা যায় ভারতের উইকেটরক্ষককে। তিনি বোঝাতে চাইছিলেন যে, বল কোথায় দেখে ডাকা উচিত ছিল। আউট হওয়ার পরেও বিরক্তি প্রকাশ করেন কার্তিক। তাঁকে দেখা যায় বিরাটের সঙ্গে কথা বলতে। এর পর মাথা নাড়তে নাড়তে মাঠ ছাড়েন ভারতীয় উইকেটরক্ষক।

বিতর্ক ২: তৃতীয় আম্পায়ার যখন রিপ্লে দেখছিলেন, সেই সময় দেখা যায় শরিফুলের হাত থেকে বল বেরিয়ে গিয়েছে। সেই বল গিয়ে উইকেটে লাগলেও উইকেট ভাঙেনি। এর পর শরিফুলের হাত লেগে উইকেট ভেঙে যায়। কিন্তু আম্পায়ার যদিও তার পরেও আউটের সিদ্ধান্ত জানান।

এমন বিতর্কের আগেই বিরাট এবং শাকিবের মধ্যে হাল্কা মতানৈক্য হয়। ১৫তম ওভারে বল করছিলেন হাসান মেহমুদ। তাঁর ওভারের শেষ বলটি বাউন্সার ছিল। বিরাট মাথার উপরে কোনও রকমে বলটিতে ব্যাট লাগান। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে দেখা যায় আম্পায়ারকে ডানহাত দিয়ে নো বলের ইঙ্গিত করতে। মাঠের আম্পায়ারও নো ডাকেন। কিন্তু তাতেই আপত্তি ছিল শাকিবের।

বাংলাদেশের অধিনায়ককে দেখা যায় দৌড়ে এসে আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলতে। তিনি বোঝাতে চান যে, বিরাট কখনও আম্পায়ারকে বলতে পারেন না নো দেওয়ার জন্য। শাকিব এবং আম্পায়ারের মাঝে চলে আসেন বিরাট। তিনি শাকিবকে বোঝাতে শুরু করেন যে, ওটা নো ছিলই। শাকিব তাঁকেও কিছু বলেন। কিন্তু সব কিছুই চলল হাসি মুখে। কোনও কথা কাটাকাটি বা ঝগড়া করতে দেখা যায়নি।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy