ঈশান পোড়েল এবং নীলকণ্ঠ দাস বেশি ক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেননি। দু’জনে যখন আউট হয়ে ফেরেন ক্রিজে ৯৭ রান করে অপরাজিত সায়ন। শতরান থেকে মাত্র তিন রান দূরে থামতে হল বাংলার অলরাউন্ডারকে।
সায়ন শেখর মণ্ডল। —ফাইল চিত্র
চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে ৪৩৭ রান তুলল বাংলা। দ্বিতীয় দিনে দাপট সায়ন শেখর মণ্ডলের। ৯৭ রানে অপরাজিত থাকলেন তিনি। বাকি সতীর্থরা আউট হয়ে যাওয়ায় শতরান হাতছাড়া হল তাঁর। মনোজ তিওয়ারি করলেন ৫৩ রান।
ম্যাচ শুরুর আগে ব্যাটারদের থেকে ছন্দ চেয়েছিলেন কোচ অরুণ লাল। চণ্ডীগড়ের বিরুদ্ধে সেটাই করে দেখালেন বাংলার ব্যাটাররা। প্রথম দিন অভিমন্যু ঈশ্বরণ শতরান করেছিলেন। অনুষ্টুপ মজুমদার করেন ৯৫ রান। প্রথম দিনে ৩২৯ রান তুলেছিল বাংলা। ক্রিজে অপরাজিত ছিলেন মনোজ এবং সায়ন। দ্বিতীয় দিনে ৫৩ রান করে আউট হন বাংলার মন্ত্রী। সায়ন দলের রান এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। তাঁকে সঙ্গ দেন মুকেশ কুমার। ৫৭ বলে ২৮ রান করেন তিনি। কিন্তু মুকেশ ফিরতেই ধস নামে বাংলার ব্যাটিংয়ে।
ঈশান পোড়েল এবং নীলকণ্ঠ দাস বেশি ক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেননি। দু’জনে যখন আউট হয়ে ফেরেন ক্রিজে ৯৭ রান করে অপরাজিত সায়ন। শতরান থেকে মাত্র তিন রান দূরে থামতে হল বাংলার অলরাউন্ডারকে।
বাংলার কোচ অরুণ লাল দলে অলরাউন্ডারদের প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষে। লোয়ার অর্ডার রান না পাওয়ার দুশ্চিন্তা ছিল তাঁর মনে। লিগের শেষ ম্যাচে বিশাল রান তুলে কোচের সেই চিন্তা কিছুটা দূর করল বাংলা। এখন লক্ষ্য চণ্ডীগড়কে দ্রুত আউট করে প্রথম ইনিংসে লিড নেওয়া।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy