আইপিএলে রাজস্থানের কোচ রাহুল দ্রাবিড়। সেই দলেই খেলেন নীতীশ রানা। অথচ ছোটবেলায় দ্রাবিড় ভারতের হয়ে শতরান করলে কান্নাকাটি করতেন নীতীশ। এক সাক্ষাৎকারে এমন কথাই জানালেন কেকেআরের প্রাক্তন ক্রিকেটার।
ছোটবেলায় নীতীশ ছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভক্ত। তাঁর বাবা ছিলেন সচিন তেন্ডুলকর এবং দাদা ছিলেন রাহুল দ্রাবিড়ের ভক্ত। প্রিয় তারকাদের নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া হত বাবা-দাদাদের সঙ্গে। সৌরভ রান না পেলেই দুঃখ পেতেন নীতীশ। আর কাঁদতেন দ্রাবিড় রান পেলে।
এক সাক্ষাৎকারে নীতীশ বলেছেন, “ভারতের ম্যাচ থাকলে আমাদের বাড়িতে ঝগড়া হতই। তিন জনের মধ্যে কোনও এক জন বা দু’জন খুব হতাশ হত বা রেগে যেত। কারণ খুব কম বারই দ্রাবিড়, সচিন, সৌরভ একসঙ্গে রান করেছেন। সেই সময় রাহুল স্যর প্রচুর রান করছিলেন। আমার সঙ্গে দাদার খুব ঝগড়া হত এই নিয়ে।”
আরও পড়ুন:
নীতীশের সংযোজন, “দাদা আমাকে বলত, ‘তোর ক্রিকেটার রান করতে পারেনি। আমার ক্রিকেটার পেরেছে’। এ সব শুনে আমি রেগে যেতাম। ঘরে গিয়ে কাঁদতে কাঁদতে ভাবতাম, কেন আজ সৌরভ রান পেল না।”
সেই দ্রাবিড়ের অধীনে ভারতের হয়ে অভিষেক হয় নীতীশের। সেই অভিজ্ঞতার কথা ভুলতে পারেন না তিনি। নীতীশ বলেছেন, “রাহুলস্যরের সঙ্গে ভারতের হয়ে আমার প্রথম বিদেশ সফর। ছোটবেলার কথা মনে পড়লে এখন ভাবি, দারুণ কীর্তি অর্জন করে ফেলেছি। ওঁকে নিয়ে লড়াই করা থেকে ওঁর অধীনে খেলা, এগুলো ভোলা যায় না।”
- ১৮ বছরের খরা কাটিয়ে ট্রফি জিতেছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্রথম বার আইপিএল জেতার স্বাদ পেয়েছেন বিরাট কোহলি। ফাইনালে পঞ্জাব কিংসকে ছ’রানে হারিয়েছে বেঙ্গালুরু।
- ট্রফি জেতার পরের দিনই বেঙ্গালুরুতে ফেরেন বিরাট কোহলিরা। প্রিয় দলকে দেখার জন্য প্রচুর সমর্থক জড়ো হয়েছিলেন চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে। সেখানে হুড়োহুড়িতে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১১ জনের। আহত ৫০-এরও বেশি। ঘটনাকে ঘিরে দায় ঠেলাঠেলি শুরু হয়েছে।
-
১১ মৃত্যুর জের, আইপিএল জয়ের উৎসবে কী কী করা যাবে না, শনিবার ঠিক করবে বোর্ড, আর কী কী নিয়ে আলোচনা?
-
‘লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড় হবে’! বেঙ্গালুরুতে কোহলিদের উৎসবের আগে সতর্ক করেছিল পুলিশই, তবু কেন এড়ানো গেল না দুর্ঘটনা
-
আইপিএলের শেষ পর্বে ছিলেন না, ভারত-পাক সংঘাত, না কি ‘বিশেষ’ কারণে খেলতে আসেননি স্টার্ক?
-
‘ভিড়ের চাপে স্ত্রীয়ের হাত ছুটে যায়’, পদপিষ্টে প্রিয়জন হারিয়ে কথা বলার ভাষা নেই পরিবারের
-
অফিসে খোলা পড়ে ল্যাপটপ, আরসিবি-র অনুষ্ঠান দেখেই ফিরবেন বলেছিলেন, ফিরে এল তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী কামাক্ষীর দেহ