মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। —ফাইল চিত্র।
ক্রিকেটের মতো দলগত খেলাতেও সতীর্থের সঙ্গে লড়াই হয়। বাংলাদেশের শাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবালের ঘটনা প্রথম বার ক্রিকেটে দুই সতীর্থের লড়াই দেখাল এমন নয়। এর আগে বহু ক্রিকেটার সতীর্থের সঙ্গে লড়াইয়ে জড়িয়েছেন। কখনও হয়েছে কথা কাটাকাটি, কখনও আবার শুধুই মনোমালিন্য।
শাকিব এবং তামিমের লড়াই প্রকাশ্যে চলে আসে সমাজমাধ্যমে। সেই লড়াইয়ের অনেক আগে ২০১২ সালে মতবিরোধ হয়েছিল মহেন্দ্র সিংহ ধোনি এবং বীরেন্দ্র সহবাগের। ঠান্ডা মাথার অধিনায়ক বলে পরিচিত ধোনি। কিন্তু তাঁর সঙ্গেই মতবিরোধ হয় সহবাগের। দলগঠন নিয়ে গণ্ডগোল হয়েছিল। পরে সহবাগকেই বাদ পড়তে হয় দল থেকে। সেই বছর শিরোনামে এসেছিল আরও দুই সতীর্থের লড়াই। ইংল্যান্ডের অ্যান্ড্রু স্ট্রস এবং কেভিন পিটারসেনের মধ্যে লড়াই হয়। পিটারসেনের জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকায়। পরে তিনি ইংল্যান্ডের হয়ে খেলেন। সেই পিটারসেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটারদের স্ট্রস সম্পর্কে অনেক ধরনের খারাপ কথা বলেছিলেন।
শুধু আন্তর্জাতিক ম্যাচ নয়, আইপিএলেও দেখা গিয়েছে সতীর্থদের মধ্যে লড়াই। এক সময় চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলতেন রবীন্দ্র জাডেজা এবং সুরেশ রায়না। তাঁদের মধ্যে ২০১৩ সালে ঝগড়া হয়েছিল। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে, রায়নাকে শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে নির্বাসিত হতে হয়েছিল। একসঙ্গে খেলে বিশ্বকাপ জেতা বিরাট কোহলি এবং গৌতম গম্ভীরের মধ্যে লড়াই চলে এখনও। এক সময়ের সতীর্থ আইপিএলে খেলতেন দু’টি আলাদা দলে। সেই সময় লড়াই শুরু হয়েছিল তাঁদের। গম্ভীর খেলা ছাড়ার পরেও যে লড়াই থামেনি, তা এ বারের আইপিএলেই দেখা গিয়েছে। লড়াই প্রায় হাতাহাতির পর্যায় পৌঁছে গিয়েছিল। ২০১৯ সালে হার্দিক পাণ্ড্য এবং জাডেজার মধ্যে লড়াই হয়েছিল। মাঠের সেই লড়াই দেখা গিয়েছিল ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে। ভারতীয় দলের মধ্যে যে পারস্পরিক সম্পর্ক খুব ভাল নয়, তা বোঝা গিয়েছিল হার্দিক এবং জাডেজার লড়াই দেখে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy