পিঠের চোটে ভারতের বিশ্বকাপের দল থেকে ছিটকে গিয়েছেন বুমরা। —ফাইল চিত্র
চোট পেয়ে আগেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গিয়েছেন রবীন্দ্র জাডেজা। এ বার পিঠের চোটে বিশ্বকাপে নেই যশপ্রীত বুমরা। এই দু’জনই নন, গত দু’বছরে চোট পেয়েছেন ৯ জন ভারতীয় বোলার। তার মধ্যে যেমন জোরে বোলার রয়েছেন, তেমনই রয়েছেন স্পিনার।
২০২২ সালের আইপিএলের ঠিক আগে চোট পেয়েছিলেন দীপক চাহার। গোটা আইপিএলে খেলতে পারেননি তিনি। ১৪ কোটি টাকায় তাঁকে কিনেও খেলাতে পারেনি চেন্নাই সুপার কিংস। দীর্ঘ দিন চোটে ছিলেন চাহার। এশিয়া কাপেও খেলতে পারেননি তিনি। তবে এশিয়া কাপের পরে দলে ফিরেছেন দীপক। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্ট্যান্ড বাই হিসাবে রাখা হয়েছে তাঁকে। চোট পেয়ে বুমরা ছিটকে যাওয়ার ফলে তিনি সুযোগ পেতে পারেন মূল দলে।
চলতি বছর আইপিএলের ঠিক পরেই চোট পেয়েছিলেন টি নটরাজন। তার পর থেকে আর ভারতীয় দলে সুযোগ পাননি তিনি। বাঁ হাতি নটরাজন সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের হয়ে ভাল খেলেছেন। ভারতীয় দলে এখন বাঁ হাতি বোলার কম থাকায় নটরাজনের খেলার সুযোগ ছিল। কিন্তু চোটের কারণে তিনি খেলতে পারছেন না।
২০২২ সালের আইপিএল চলাকালীন চোট পেয়েছিলেন আর এক গুরুত্বপূর্ণ স্পিনার ওয়াশিংটন সুন্দর। ছোট ফরম্যাটের ক্রিকেটে শুধু বল হাতে নয়, ব্যাট হাতেও তিনি বড় ভূমিকা নিতে পারতেন। কিন্তু চোট থাকায় ভারতীয় দলে খেলতে পারছেন না তিনি।
গত বছর অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন ভারতীয় দলের দুই জোরে বোলার উমেশ যাদব ও নবদীপ সাইনি। দু’জনেরই হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট হয়েছিল। ওই একই সিরিজ়ে পিঠের চোট ভুগিয়েছিল স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে। ২০২২ সালের আইপিএলের সময় হাঁটুর চোটে খেলতে পারেননি স্পিনার বরুণ চক্রবর্তী।
এ ছাড়া গত বছর থেকে পিঠের চোটে দীর্ঘ দিন দলের বাইরে ছিলেন হার্দিক পাণ্ড্য। অস্ত্রোপচারের পরে এশিয়া কাপের আগে দলে ফিরেছেন তিনি। হার্দিক না থাকায় ভারতীয় দলের ভারসাম্যে সমস্যা হয়েছিল। তার প্রভাব পড়েছিল গত বারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে যেতে হয়েছিল ভারতীয় দলকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy