
বেঙ্গালুরুর ক্রিকেটারদের উল্লাস। ছবি: পিটিআই।
শেষ ওভারে ক্রুণালকে দু’টি ছয় মারলেন ধোনি। তবে লাভ হল না। বেঙ্গালুরু জিতল ৫০ রানে।
এ বার ফিরে গেলেন জাডেজাও। হেজ়লউডের বলে ক্যাচ দিলেন সল্টের হাতে। চেন্নাইয়ের হার এড়ানো প্রায় অসম্ভব।
লিভিংস্টোনের বলে তুলে মারতে গিয়ে আউট অশ্বিন। সল্টের হাতে ক্যাচ দিলেন ১১ রানে। নামলেন ধোনি।
হেজলউডের মতোই এক ওভারে দু’টি উইকেট নিলেন দয়াল। তাঁর ওভারের পঞ্চম বলে ভেঙে গেল দুবের স্টাম্প।
দয়ালের বল রাচিনের ব্যাটের কানায় লেগে প্যাডে লেগে ভেঙে দিল উইকেট। ৪১ রানে ফিরলেন তিনি।
লিভিংস্টোনের বলে তুলে মেরেছিলেন কারেন। ক্রুণাল তাঁর ক্যাচ ধরলেন।
ভুবনেশ্বরের বল হুডার ব্যাট ছুঁয়ে জমা পড়ে জিতেশের হাতে। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেননি। কোহলির নির্দেশে ডিআরএস নেয় বেঙ্গালুরু। দেখা যায়, হুডার ব্যাটে বল লেগেছে।
১৯তম ওভারে পাথিরানা দিয়েছিলেন ১ রান। ২০তম ওভারে কারেনের বলে তিনটি ছয় মারলেন টিম ডেভিড। বেঙ্গালুরু তুলল ১৯৬/৭।
তিন বার তাঁর ক্যাচ পড়লেও চতুর্থ বার ভুল হল না। পাথিরানার বলে পাটীদারের ক্যাচ ধরলেন স্যাম কারেন (৫১)।
আরও একটি উইকেট নুরের। জাডেজার হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট জিতেশ (১২)।
তিন বার তাঁর ক্যাচ ফেলা হয়েছে। সেই পাটীদার টানছেন বেঙ্গালুরুকে। ২৯ বলে ৪৬ রানে খেলছেন।
চিপকে এ বারও বড় রান অধরা কোহলির। ধীরে হলেও হাত খুলতে শুরু করেছিলেন। নুরের বলে রাচিনের হাতে ক্যাচ দিলেন। ফিরলেন ৩১ রানে।
জাডেজার বলে তুলে মেরেছিলেন পাটীদার। হাতে লোপ্পা ক্যাচ এসেছিল। সেটাও ফস্কালেন হুডা।
আগ্রাসী খেলছিলেন। তবে অশ্বিনের বলে রুতুরাজের দুরন্ত ক্যাচে ফিরতে হল (২৭)।
নুরের বল ফস্কেছিলেন সল্ট। বিদ্যুৎগতিতে স্টাম্প করলেন ধোনি। চলতি আইপিএলে দ্বিতীয় বার। ৩২ রানে আউট সল্ট।
খলিল এবং নাথান এলিসের ওভার থেকে সে ভাবে রান হল না।
অশ্বিনকে ছয় দিয়ে স্বাগত জানালেন সল্ট। মারলেন দু’টি চারও। আগ্রাসী ব্যাটিং সল্টের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy