লজ্জার হার এটিকে মোহনবাগানের টুইটার
উজবেকিস্তান আর ভারতের ফুটবলের পার্থক্য যে ঠিক কতটা, সেটা বুঝিয়ে দিল এফসি নাসাফ। এএফসি ইন্টার জোনাল সেমিফাইনালে ৬-০ ব্যবধানে এটিকে মোহনবাগানকে হারিয়ে দিল তারা। তিন ডিফেন্ডার নিয়ে নেমেছিলেন আন্তোনিয়ো লোপেজ হাবাস। বুঝতেই পারেননি শুধু শুভাশিস বসু, কার্ল ম্যাকহিউ, প্রীতম কোটালদের দিয়ে নাসাফকে আটকানো যায় না।
ম্যাচ শুরু হতেই গোল খাওয়াও শুরু করে দিয়েছিল এটিকে মোহনবাগান। আপাত নির্বিষ কর্নার থেকে আত্মঘাতী গোল করে বসেন প্রীতম। ম্যাকহিউয়ের হেড প্রীতমের গায়ে লেগে ঢুকে যায়।
এরপর গোটা ম্যাচে বিশেষ কিছু করতে হয়নি কলকাতার এই দলটিকে। যা করার করে গিয়েছেন নাসাফের ফুটবলাররা। ৩২ মিনিটের মধ্যেই নিজের হ্যাটট্রিক করে ফেলেন খুসেন নরচায়েভ। ১৭ মিনিটে নাসুরুলয়েভের বাঁদিক থেকে বাড়ানো ক্রস থেকে সুযোগসন্ধানী স্ট্রাইকারের মতো গোল করে যান নরচায়েভ। চার মিনিটের মধ্যে দলের হয়ে তৃতীয় গোল করে ফেলেন তিনি। নাসুরুলয়েভের শট ফিরে এলে পেনাল্টি বক্সের মধ্যে দু’বার শট করার সুযোগ পান নরচায়েভ। প্রথম বার তাঁর শট প্রীতমের গায়ে লাগলেও দ্বিতীয় শটে গোল করেন।
৩১ মিনিটে মোজগোভয়ের পাস থেকে হ্যাটট্রিক করেন নরচায়েভ। এই ম্যাচে প্রথম থেকে খেলতে নামা শেখ সাহিল বুঝতেও পারেননি কোথা থেকে গোল করে গেলেন উজবেক ফুটবলার।
প্রথমার্ধের শেষদিকে পেনাল্টি পেলেও গোল করতে পারেননি বজোরভ। তাঁর শট ক্রস বারে লেগে ফিরে আসে। তবে বিরতির আগে সংযুক্তি সময়ে সহজেই গোল করেন তিনি। বিরতিতে যাওয়ার আগেই ৫-০ গোলে এগিয়ে যায় এফসি নাসাফ।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে সাহিলকে তুলে লিস্টন কোলাসোকে নামান হাবাস। দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা বল ধরে খেলতে শুরু করে এটিকে মোহনবাগান। তবুও গোলমুখ খুলতে পারেনি এটিকে মোহনবাগান। ৬৮ মিনিটে মনবীরের জায়গায় নামেন সুসাইরাজ। ৭১ মিনিটে ডানদিক থেকে উঠে গোল করেন পরিবর্ত হিসেবে নামা নাজরুলায়েভ দোনিয়র্জন। মার্কো স্ট্যানেচোভিচের থ্রু বল থেকে ষষ্ঠ গোল করেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy