উচ্ছ্বাস: ফরাসি ওপেনের ফাইনালে ওঠার পথে বার্টি।—ছবি রয়টার্স।
ফরাসি ওপেনে মেয়েদের সিঙ্গলসে ১৭ বছর বয়সি মার্কিন তরুণি আমান্ডা আনিসিমোভার দৌড় থামালেন অ্যাশলে বার্টি। অস্ট্রেলিয়ার তরুণী খেলোয়াড় জীবনের প্রথম ফাইনালে উঠলেন বরফের মতো মাথা ঠান্ডা রেখে। একটা সময় এক সেট এবং ০-৩ গেমে পিছিয়ে গিয়েছিলেন আট নম্বর বাছাই বার্টি। সেখান থেকে ম্যাচে ফিরে এসে তিনি শেষ পর্যন্ত আনিসিমোভাকে হারান ৬-৭ (৪-৭), ৬-৩, ৬-৩।
ফাইনালে তাঁর সামনে চেক প্রজাতন্ত্রের ১৯ বছর বয়সি মার্কেতা ভন্ড্রোসোভা। তিনিও প্রথম ফাইনালে উঠলেন ব্রিটেনের ইয়োহানা কন্টাকে ৭-৫, ৭-৬ (৭-২) হারিয়ে। ২০০৯ যুক্তরাষ্ট্র ওপেনে ক্যারোলিন ওজনিয়াকির পরে এত কম বয়েসে ফাইনালে উঠে নজির গড়লেন মার্কেতা। ফরাসি ওপেনে যা দেখা গেল ১২
বছর পরে। ২০০৮ রোলঁ গ্যারোজের পরে মেয়েদের ফাইনালে এত কম বয়সি দুই প্রতিপক্ষকে লড়াই করতে দেখা যায়নি। অষ্টম বাছাই বার্টি আবার ২০১০ সালে সামান্থা স্তোসুরের পরে প্রথম অস্ট্রেলীয় খেলোয়াড় হিসেবে ক্লে-কোর্টের গ্র্যান্ড স্ল্যাম ফাইনালে উঠলেন।
‘‘এত কঠিন জয় এর আগে পাইনি। যে ভাবে পাল্টা লড়াই করতে পেরেছি তাতে গর্বিত। বিশেষ করে এই কোর্টে যে রকম হাওয়া হচ্ছিল,’’ বলেন বার্টি। আনিসিমোভা বলেন, ‘‘আমার মনে হচ্ছিল, হাত-পা যেন জমে গিয়েছে। যে রকম খেলতে চাইছিলাম, পারিনি।’’ বৃষ্টির জন্য এক দিনের খেলা ভেস্তে যাওয়ায় মেয়েদের সিঙ্গলসে দুটি সেমিফাইনাল এ দিন ফিলিপ শঁতিয়ে কোর্ট থেকে সরিয়ে অন্য স্টেডিয়ামে নিয়ে যেতে বাধ্য হন আয়োজকেরা। যার পরে পুরষ-প্রাধান্যের অভিযোগ ওঠে। প্রাক্তন খেলোয়াড়দের কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন। ক্ষুব্ধ হন ব্রিটিশ খেলোয়াড় কন্টাও।
শনিবার ফরাসি ওপেনে: মেয়েদের সিঙ্গলস ফাইনাল, সন্ধে ৬.৩০, সরাসরি সম্প্রচার স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট টু চ্যানেলে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy