ফাইনালে লড়াই থোমাস মুলার ও রবার্ট লেয়নডস্কি (বাঁ-দিকে) বনাম নেমার ও এমবাপের।
বায়ার্নের নোটবুক থেকে...
• লেয়নডস্কি, মুলার, ন্যাব্রি, ইভান পেরিসিচ। দুর্ধর্ষ ফরোয়ার্ড চতুর্ভূজ নিয়ে হাই প্রেসিং ফুটবলই রণনীতি। তাতে চূর্ণ হয়েছে মেসিদের জাদুও।
• আক্রমণে বৈচিত্র বড় সম্পদ। মাঝখান দিয়ে রুখলে প্রান্ত ধরে ধেয়ে আসবে। বুঝে ওঠাই কঠিন। এ ভাবেই রণতরী সাজান কোচ হান্স ফ্লিক।
• তুরুপের তাস অবশ্যই রবার্ট লেয়নডস্কি। চলতি মরসুমে ৫৫ গোল। এ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে করেছেন ১৫ গোল।
• আর এক প্রধান অস্ত্র থোমাস মুলার। অদৃশ্য স্ট্রাইকার। কখন, কোথায় উদয় হবেন প্রতিপক্ষ ধরতেই পারে না।
• নিঃশব্দে জায়গা নেওয়ায় ওস্তাদ বায়ার্ন। যা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে বার্সেলোনা। মুলারকে যে কারণে ধরা কঠিন হয়।
• লেয়নডস্কি-মুলারের সঙ্গে থাকছেন ন্যাব্রিও। পায়ে দুরন্ত শট। এক সময় ব্রাত্য তিনিই লিয়ঁর বিরুদ্ধে ম্যাচের নায়ক।
পিএসজি নোটবুক থেকে...
• বায়ার্নের প্রেসিং ফুটবল তাদের রক্ষণে অনেক সময় ফাঁক তৈরি করে। নেমারদের দিয়ে সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
• দুরন্ত এক দ্বৈরথের অপেক্ষা। পিএসজি ফরোয়ার্ড ত্রয়ী (এমবাপে, নেমার, অ্যাঙ্খেল দি মারিয়া) বনাম অপরীক্ষিত বায়ার্ন ডিফেন্সের।
• এমবাপের গতি তুরুপের তাস হতে পারে। তিনি বিশ্বের দ্রুততম ফুটবলার। চিতার সঙ্গে তুলনা হয়। ঘণ্টায় ৩৬ কিমি সর্বোচ্চ গতি।
• বায়ার্নের জেহোম বোয়াতেং বিশ্বের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার হতে পারেন, কিন্তু স্লথ। উপরে উঠলে নামতে সময় নেন। ফায়দা তোলো।
• বায়ার্ন অর্ধে ডান দিকে এমবাপে বনাম খিমিচ আর বাঁ-দিকে দি মারিয়া বনাম আলফন্সো ডেভিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ দ্বৈরথ।
• নেমারের স্কিল, ড্রিবল জাদুর উপরে ভরসা। একা ম্যাচের ভাগ্য গড়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। নেমার-এমবাপে এ যুগের মেসি-রোনাল্ডো।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy