সেই সোনার জিভের মমি। ছবি-টুইটারের সৌজন্যে।
হদিশ মিলল সোনার জিভের মমির। এই প্রথম।
মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া শহরের উপকণ্ঠে একটি মন্দিরের লাগোয়া এলাকায় ১২টি প্রকোষ্ঠে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কাজ চালাতে গিয়ে বহু মমি উদ্ধার করা হয়। তারই মধ্যে দু’জনের মমিতে ছিল সোনার জিভ। মিশরের পর্যটন ও পুরাতত্ত্ব মন্ত্রকের তরফে শুক্রবার এই আবিষ্কারের খবর দেওয়া হয়েছে।
সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৃত্যুর পরেও ‘অন্য জীবনে’ যাতে তাঁরা ‘কথা বলতে পারেন’ সে জন্যই তাঁদের মমিতে সোনার জিভ বসিয়ে দেওয়া হয়েছিল সেগুলি শবাধারবন্দি করার সময়।
যে মন্দিরটির লাগোয়া এলাকায় খোঁড়াখুঁড়ি করতে গিয়ে সোনার জিভ বসানো দু’টি মমির হদিশ পেয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা, সেই মন্দিরটি রয়েছে ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী আলেকজান্দ্রিয়া শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমে একটি মফস্সলে। মন্দিরে যে দেবতার মূর্তি রয়েছে মিশরীয় ভাষায় তার নাম- ‘টাপোসিরিস মাগনা’।
মমি রাখার ওই ১২টি প্রকোষ্ঠ থেকে সোনার আরও কয়েকটি জিনিসপত্র পাওয়া গিয়েছে। মিলেছে মিশরের মৃত্যুদেবতা ‘ওসিরিস’-এর সোনার মূর্তিও। মৃত্যুর পর মিশরে যে মুখোশ পরানো হত মৃত ব্যক্তিকে (‘ফিউনারাল মাস্ক’), সোনা দিয়ে বানানো সেই মুখোশেরও হদিশ মিলেছে।
প্রসঙ্গত, সমাধি দেওয়ার সময়ে মিশরের ফারাও তুতানখামেনকেও সোনার মুখোশ পরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাঁর হাত ও পায়ের পাতাও মুড়ে দেওয়া হয়েছিল সোনায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy