শীতের মরসুমে শেষপাতে রাখতে পারেন রকমারি হালুয়া। ছবি: সংগৃহীত।
জাঁকিয়ে শীত পড়েনি ঠিকই, তবে আমেজটুকু বেশ উপভোগ করা যাচ্ছে। এমন সময়ই তো কিলোক্যালোরির হিসেব-নিকেশ ছেড়ে মিষ্টিমুখের সুখ উপভোগের জন্য আদর্শ। কিন্তু, কী খাবেন? রসগোল্লা, পান্তুয়া তো দোকানে গেলেই মেলে। পিঠে-পুলির সময় এখনও আসেনি। তবে স্বাদ বদলের জন্য বানিয়ে নিতে পারেন রকমারি হালুয়া।
বাদামের হালুয়া
উপকরণ
৭০ গ্রাম কাঠবাদাম
৭০ গ্রাম কাজুবাদাম
৭০ গ্রাম পেস্তা
৭০ গ্রাম আখরোট
৩০ গ্রাম চিনেবাদাম
৬০ গ্রাম ঘি
১২০ গ্রাম খোয়া ক্ষীর
১ লিটার দুধ
সামান্য দুধে ভেজানো জাফরান
১২০-১৫০ গ্রাম চিনি
পদ্ধতি: প্রথমেই সমস্ত বাদাম আলাদা ভাবে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন। কড়ায় ঘি গরম হতে দিন। বাদামের গুঁড়ো দিয়ে দিন তাতে। আঁচ কমিয়ে ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। মিনিট পাঁচেকেই রং বাদামি হয়ে যাবে। এই পর্যায়ে দিয়ে দিন খোয়া ক্ষীর। বেশ কিছু ক্ষণ নাড়াচাড়ার পর যোগ করুন জ্বাল দিয়ে রাখা ঘন দুধ। ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। মিনিট দশেক পরে দিয়ে দিন জাফরান মেশানো দুধ। বেশ কিছ ক্ষণ নাড়াচাড়ার পর দিয়ে দিন চিনি। চিনি গলে গেলে নামিয়ে নিন বাদামের হালুয়া।
মুগডালের হালুয়া
উপকরণ
১ কাপ মুগডাল
২০০ গ্রাম ঘি
১ টেবিল চামচ সুজি
১ টেবিল চামচ বেসন
২০০ গ্রাম চিনি
আধ কাপ খোয়া ক্ষীর
এক কাপ জল
সামান্য একটু জাফরান
কয়েকটি পেস্তা
এক মুঠো কাজুবাদাম, পেস্তা কুচি
সামান্য এলাচ গুঁড়ো
পদ্ধতি: মুগডাল ধুয়ে অন্তত ৪-৫ ঘণ্টা জলে ভিজিয়ে রাখুন। তার পর মিক্সিতে বেটে নিন।
কড়াইয়ে ঘি গরম করে সুজি, বেসন দিয়ে ক্রমাগত নাড়তে থাকুন, যতক্ষণ না বাদামি হচ্ছে। আঁচ কমিয়ে দিয়ে দিন মুগডাল। ক্রমাগত আঁচ কমিয়ে নাড়তে থাকুন, যাতে কড়ার নীচে লেগে না যায় বা পুড়ে না যায়।
অন্য একটি পাত্রে জল নিয়ে তা গরম করে চিনি, এলাচ গুঁড়ো, জাফরান মিশিয়ে নিন। চিনি মিশে জল ঘন হয়ে গেলে আঁচ বন্ধ করে দিন। এ বার ডালে সেই জল দিয়ে নাড়তে থাকুন। আঁচ কমিয়ে ফুটতে দিন। আবার নেড়েচেড়ে নিন। শেষ ধাপে বাদাম এবং খোয়া ক্ষীর মিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে যাবে মুগডালের হালুয়া।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy