শিকাঞ্জির স্বাদ বৃদ্ধিতে কী কী করতে হবে? ছবি: ফ্রিপিক।
ভারী কিছু খাওয়া হোক বা রোদে ঘোরাঘুরি, এক গ্লাস ঠান্ডা মশলা শিকাঞ্জি হলে শরীর-মন জুড়িয়ে যায়। লেবু দিয়ে তৈরি সোডা জলের স্বাদ পেতে বাড়িতে যতই চেষ্টা করুন না কেন, কিছুতেই যেন ঠিক তেমন হয় না। অথচ সোডা থেকে লেবুর রস, নুন-চিনি সবই দিচ্ছেন। শিকাঞ্জি বানাতে কোন বিষয়গুলি খেয়াল রাখা দরকার?
লেবু
এই ধরনের পানীয়ে পাতিলেবুর সুন্দর একটা গন্ধ ও স্বাদ মিশে থাকে। সোডার সঙ্গে লেবুর রসের পরিমাপ উপযুক্ত না হলে, কখনও স্বাদ ভাল হবে না। টাটকা লেবু ব্যবহার করলে তার রসও বেশি পাওয়া যাবে, স্বাদও ভাল হবে। তাই শিকাঞ্জি বানাতে গেলে ফ্রিজে রাখা ৪-৫ দিনের পুরনো লেবু ব্যবহার না করাই ভাল।
নুন-চিনির ভারসাম্য
খাবার হোক বা পানীয় নুন ও চিনির স্বাদে ভারসাম্য না থাকলে, তা স্বাদু হবে না। শিকাঞ্জিতে দু’টি উপাদানই সঠিক মাত্রায় মেশাতে হবে। চিনি বেশি হয়ে গেলে বা নুন কম হলে কখনওই তা খেতে ভাল লাগবে না।
মশলা
দোকানের শিকাঞ্জি ভাল খেতে লাগার অন্যতম কারণ হল মশলা। এক একজন দোকানি এক একরকম মশলা ব্যবহার করেন। এতে তাঁদের নিজস্বতাও থাকে। বাড়িতে এই পানীয় তৈরির সময় মশলার অনুপাতও ঠিক রাখতে হবে। সাধারণত চাট মশলা, জিরে গুঁড়ো, গোলমরিচের গুঁড়ো মশলা হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
ঠান্ডা
মশলা শিকাঞ্জি ঠান্ডা না হলে সেই স্বাদ আসে না। বাড়িতে এই পানীয় বানানোর সময় সেটাই মাথায় রাখতে হবে। সোডা জল যদি আগেই ফ্রিজে ভরে ঠান্ডা করে রাখা যায়, সুবিধা হবে। না হলে এতে বরফ যোগ করলে ঠান্ডা হয়তো হবে, কিন্তু বরফ গলে গিয়ে জলের মাত্রাও বাড়িয়ে দেবে। সে ক্ষেত্রে স্বাদে তফাত হতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy