ওট্স দিয়েই বানানো যায় ভিন্ন স্বাদের কিছু খাবারের খোঁজ করছেন? ছবি: শাটারস্টক।
বানানোর পদ্ধতি সহজ এবং পুষ্টিকরও বটে। যাঁরা ওজন কমানোর পরিকল্পনা করছেন, তাঁদের জন্য প্রাতরাশে ওট্স একটি অত্যন্ত পছন্দের খাবার। এই খাবার দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি রাখে। ওটসে ক্যালোরির মাত্রা কম। এ ছাড়াও ওজন ঝরাতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে ওট্সের কোনও তুলনা নেই। এতে প্রচুর ফাইবার আছে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমে ওট্স খেলে।
তবে রোজ দুধ-ওট্স কিংবা দই-ওট্স খেতে একঘেয়ে লাগে। ওট্স দিয়েই বানানো যায় ভিন্ন স্বাদের কিছু খাবারের খোঁজ করছেন? পুষ্টিবিদরা বলেন, সারা রাত ওট্স ভিজিয়ে রেখে খাওয়া বেশি ভাল। রইল ওটসের তেমনই কিছু রেসিপির হদিস।
ওট্স ফাজ: আধ কাপ ওট্স এবং এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ একটি কাচের জারে ভরে এক কাপ দুধ দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন। এক টেবিল চামচ পিনাট বাটার ও এক টেবিল চামচ মেপল সিরাপ দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। কাচের বয়ামে ঢাকনা লাগিয়ে সারা রাত ফ্রিজে রাখুন। সকালে পছন্দের ফল ও বাদাম কুচি ছড়িয়ে সেরে ফেলুন প্রাতরাশ।
চকোলেট-বানানা ওট্স: একটি পাত্রে অর্ধেকটা কলা নিয়ে ভাল করে মেখে নিন। তাতে আধ কাপ ওট্স, এক কাপ দুধ, ১ চামচ কোকো পাউডার, ১ চামচ চিয়া বীজ, ২ চামচ গ্রিক ইয়োগার্ট, ২ চামচ মেপল সিরাপ দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে একটি ঢাকা দেওয়া কাচের পাত্রে ভরে ফ্রিজে রেখে পরের দিন সকালে খেতে পারেন।
ওট্স পিনাকোলাডা: একটি পাত্রে ওট্স নিয়ে তাতে ১ চামচ চিয়াবীজ, ১ চামজ শুকনো নারকেল গুঁড়ো, ১ কাপ আনারস, আধ কাপ নারেলের দুধ, ২ চামচ গ্রিক ইয়োগার্ট, ২ চামচ মধু, কয়েক ফোঁটা ভ্যানিলা এসেন্স ভাল করে মিশিয়ে নিন। একটি কাচের গ্লাসে ঢেলে ফ্রিজে রাখুন। ঘণ্টা চারেক পরে ঠান্ডা ঠান্ডা চেখে দেখুন পিনাকোলাডা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy