নোনতা, মিষ্টি, চকোলেট— নানা রকম পদ সাজিয়ে দেওয়া হয় জন্মাষ্টমীর ভোগে। সেই ভোগে তালের রকমারি পদ যেমন থাকে, তেমনই থাকে পায়েস। চালের পায়েস কিংবা ছানার পায়েসের বদলে এ বার ভোগে রাখতে পারেন হেমকণা পায়েস। এই খাবারের জন্ম ঠাকুরবাড়ির হেঁশেলে। হেম অর্থাৎ সোনা। কেউ কেউ বলেন, এই পায়েসে যেহেতু সোনালি আভা থাকে, তাই এর নাম হেমকণা পায়েস। রইল রন্ধনপ্রণালী।
উপকরণ:
১ লিটার দুধ
৬ টেবিল চামচ কাঠবাদাম ও কাজু বাটা
৬ টেবিল চামচ চালের গুঁড়ো
আধ কাপ খোয়া ক্ষীর
এক চিমটি কেশর
১ কাপ চিনি
প্রণালী:
হেমকণা অর্থাৎ, সোনার কণা। এই কণা তৈরি হয় খোয়া ক্ষীর ও বাদামের মিশেলে। একটি পাত্রে গুঁড়ো করা খোয়া ক্ষীর, বাদাম বাটা, চালের গুঁড়ো ও স্বাদমতো চিনির গুঁড়ো দিয়ে ভাল করে মেখে নিতে হবে। প্রয়োজনে সামান্য জল বা দুধের ছিটে দিয়ে মেখে নিতে পারেন। এ বার ছোট ছোট গোল গোল বলের আকারে সেগুলি গড়ে নিতে হবে। যা পায়েসের কণা।
একটি পাত্রে ১ লিটার দুধ ক্রমাগত জ্বাল দিয়ে আধ লিটার করে ফেলতে হবে। দিয়ে দিতে হবে চিনি ও খানিক পরে দুধে গোলা কেশর। এর পর কণা ফেলে বেশ কিছু ক্ষণ ফুটিয়ে নিলে কেশর ও ঘন দুধের মিশেলে তৈরি হয়ে যায় হালকা সোনালি হেমকণা পায়েস।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy