সামান্য অদলবদলে ক্যালোরির চিন্তা ছাড়াই ঠান্ডা কফিতে নিশ্চিন্তে চুমুক দেওয়া যাবে। ছবি: সংগৃহীত।
বরফের টুকরো ফেলা এক গ্লাস ঠান্ডা কফি। এক চুমুকেই শরীর জুড়িয়ে যায়। সেই সঙ্গে কারও আবার শুরু হয় দুশ্চিন্তাও। এই যে সকালে উঠে ঘণ্টাখানেক জিমে গিয়ে ঘাম ঝরিয়ে ওজন কমানোর চেষ্টা, সবই তো বিফলে যাবে। ‘কোল্ড কফি’ মানেই ক্রিম দেওয়া দুধ, একগাদা চিনি, তার উপর আইসক্রিমের ছোঁয়া। ভরপুর ক্যালোরি। ওজন কমাতে চাইছেন বলে কি ঠান্ডা কফিতে চুমুকই দেবেন না! তা কেন? বরং জেনে নিন, কোন কোন উপায়ে ‘কোল্ড কফি’র ক্যালোরি কমানো যায়।
সঠিক দুধ
স্বাদ বাড়াতে ঠান্ডা কফিতে সাধারণত ফ্যাট ও ক্রিমযুক্ত দুধ ব্যবহার করা হয়। এতে প্রচুর ক্যালোরিও থাকে। বদলে ফ্যাট ছাড়া দুধ ব্যবহার করতে পারেন। যদি দুধ সহ্য না হয় বা আপনি ভিগান হন কিংবা ক্যালোরি নিয়ে বেশি চিন্তা থাকে, তা হলে, ওট্স বা আমন্ডের দুধ ব্যবহার করতে পারেন।
চিনি নয়
সাদা চিনিতে প্রচুর ক্যালোরি থাকে, স্বাস্থ্যের জন্যও ভাল নয়। কোল্ড কফিতে মিষ্টি যোগ করতে চিনির বদলে মধু, মেপ্ল সিরাপ, খেজুরের রস ব্যবহার করতে পারেন। এতে পুষ্টিগুণও বাড়বে।
প্রোটিনের গুঁড়ো
স্বাস্থ্য ভাল রাখতে প্রোটিন জরুরি। ঠান্ডা কফি তৈরির সময় এক চামচ প্রোটিনের গুঁড়ো মিশিয়ে দিতে পারেন। এতে কোল্ড কফির পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পাবে।
আইসক্রিম নয়
কোল্ড কফিকে আরও আকর্ষণীয় ভাবে পরিবেশন করতে ও স্বাদ বাড়াতে আইসক্রিম, চকোলেট সিরাপ, ফেটানো ক্রিম দেওয়া হয়। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকে, ক্যালোরিও বেশি। ওজন কমানোর দৌড় শুরু করলে ঠান্ডা কফি থেকে এগুলিও ছেঁটে ফেলতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy