ছবি: সংগৃহীত।
রোজ রোজ সেই আলু-পটলের তরকারি। না হয় পটল ভাজা। এক খাবার খেয়ে মুখে অরুচি হয়ে গিয়েছে। এ দিকে শ্রাবণ মাস জুড়েই পালা-পার্বণ। নিরামিষ কোনও পদ রান্না করতে হবে শুনলেই চিন্তা হয়। কী দিয়ে যে দু’বেলা খাবার মুখে তুলবেন, তা বুঝতে পারেন না। তবে পটল দিয়ে একঘেয়ে পদ রান্না না করে নিরামিষের দিনে বানিয়ে ফেলতে পারেন পটলের দোলমা। কী ভাবে? রইল সেই রেসিপি।
উপকরণ
গোটা পটল: ৬টি
ছানা: আধ কাপ
হলুদ গুঁড়ো: আধ চা চামচ
নুন: স্বাদ অনুযায়ী
চিনি: স্বাদ অনুযায়ী
গরম মশলা: আধ চা চামচ
কাজুবাদাম: ৩ টেবিল চামচ
কাজুবাদাম বাটা: ৩ টেবিল চামচ
কিশমিশ: ২ টেবিল চামচ
কাঁচা লঙ্কা: ২টি
আদা বাটা: আধ চা চামচ
টোম্যাটো কুচি: আধ কাপ
গোটা জিরে: ১ টেবিল চামচ
সর্ষের তেল: ৪ টেবিল চামচ
নারকেল কোরা: ২ টেবিল চামচ
খোয়া ক্ষীর: ১ টেবিল চামচ
পোস্ত বাটা: ১ টেবিল চামচ
চারমগজ বাটা: ১ টেবিল চামচ
টক দই: আধ কাপ
প্রণালী
১) প্রথমে পটলের খোসা হালকা করে ছাড়িয়ে নিন।
২) এ বার ভিতরের বীজ চামচ দিয়ে কুরিয়ে বের করে নিন। পটলগুলো সামান্য নুন ও হলুদ মাখিয়ে রাখুন।
৩) এ বার পটলের পুর তৈরি করে নিন। কুরিয়ে রাখা পটলের বীজ এবং লঙ্কা হালকা হাতে বেটে নিন।
৪) কড়াইতে সর্ষের তেল গরম হতে দিন।
৫) বেটে নেওয়া পটলের দানা, ছানা, নারকেল কোরা, পোস্ত বাটা এবং অল্প খোয়া ক্ষীর দিয়ে শুকনো করে পুর তৈরি করুন। উপর থেকে কাজুবাদাম এবং কিশমিশ ছড়িয়ে দিন।
৬) এ বার ভেজে রাখা পটলের মধ্যে ছানার পুর ভরে মুখ বন্ধ করে দিন।
৭) অন্য একটি কড়াইতে সরষের তেল গরম করুন।
৮) ছানার পুর ভরা পটলগুলো লালচে সোনালি করে ভেজে তুলে নিন।
৯) এ বার কড়াইয়ে গোটা জিরে আর শুকনো লঙ্কা ফোড়ন দিন। সামান্য আদা বাটা দিয়ে টোম্যাটো কুচি দিন।
১০) ভাল করে নাড়াচাড়া করে টক দই, কাজু বাদাম বাটা, চারমগজ বাটা দিন। সামান্য জল দিয়ে ভাল করে ফোটান।
১১) মিশ্রণ ফুটে এলে ভেজে তুলে রাখা পটলগুলো দিয়ে দিন।
১২) ঝোল ঘন হয়ে পটলের গায়ে মাখা মাখা হয়ে এলে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন পটলের দোলমা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy