দই কবাবে পুষ্টিগুণ কী ভাবে বৃদ্ধি করবেন? ছবি: সংগৃহীত।
ওজন ঝরানোর জন্য জিমে যাচ্ছেন। খাচ্ছেনও মেপেজুপে। কিন্তু পছন্দের খাবারে না বলা কি অতই সহজ! এই তালিকায় যদি দই কবাব থাকে, তা হলে জেনে, কী ভাবে সেটি বানালে নির্ভয়ে খাওয়া যাবে।
সব্জি
এই কবাব বানানোর সময় জল ঝরানো দইয়ের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি দেওয়া হয়। এই তালিকায় জুড়ে দিতে পারেন মিহি করে কুচোনো গাজর, ব্রকোলি বা ফুলকপি। রকমারি সব্জির ব্যবহারে দই কবাবের পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পাবে।
পনির বা আটা
কবাব বানানোর সময় দই ও সব্জির মিশ্রণটি যাতে ভেঙে না যায়, সে জন্য অনেকে ময়দা বা পাউরুটির গুঁড়ো ব্যবহার করেন। তবে এগুলি স্বাস্থ্যকর নয়। বদলে মিহি করে কুচনো পনির কিংবা আটা ব্যবহার করতে পারেন।
ওট্সের পরত
দইয়ের মিশ্রণটি হাত করে গোল করে নিয়ে সেটিতে বিস্কুটের গুঁড়োর পরত দেওয়া হয়। ওজন বৃদ্ধির ভয় থাকলে, তার বদলে ওট্সের গুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন। ওট্স পুরোপুরি না গুঁড়িয়ে হালকা দানা দানা রাখতে পারেন। এতে কবাব মুচমুচে হবে।
সেঁকে নিন
দই কবাব ছাঁকা তেলে ভাজা হয়। এতেই প্রচুর ক্যালোরি বেড়ে যায়। তবে ওজনের কথা মাথায় রাখলে ডুবো তেলে না ভেজে নন স্টিক কড়াইতে অল্প তেল দিয়ে কবাব উল্টে পাল্টে সেঁকে নিতে হবে। প্রয়োজনে এয়ার ফ্রায়ার ব্যবহার করতে পারেন।
কতটা খাবেন
জিভের তুষ্টিতে মাঝে মধ্যে কবাব বা ভাজাভুজি খেতে ইচ্ছে হলে এটি খাওয়া যেতেই পারে। তবে খেতে হবে পরিমাণ বুঝে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy