বাড়িতে কী ভাবে বানাবেন বিরিয়ানির মশলা? ছবি: সংগৃহীত।
শহরের অলি-গলিতে এখন বিরিয়ানির দোকান। সেই সব দোকানের সামনে দিয়ে গেলেই নাকে আসে দারুণ গন্ধ। সেই গন্ধ এক বার নাকে এলে বিরিয়ানির প্যাকেট না কিনে বাড়িতে ঢোকার সাধ্যি ক’জনেরই বা আছে? তবে বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘতর হচ্ছে প্রেসক্রিপশনে ওষুধের নামগুলি। তাই কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ আর ডায়াবিটিসের কথা ভেবে রোজ রোজ বাজারের বিরিয়ানি না খাওয়াই ভাল। বিরিয়ানি বানানো খুব কঠিন কাজ মনে হলেও, মশলাপাতি তৈরি রাখলে কিন্তু খুব সহজেই বিরিয়ানি বানিয়ে ফেলা যায়। অনেকে ই বাড়িতে বিরিয়ানি বানান, তবে রেস্তরাঁ কিংবা পাড়ার দোকানের মতো সেই স্বাদ আসে না। বাজার থেকে কিনে আনা প্যাকেটের মশলা নয়, বিরিয়ানির মশলা তৈরি করুন বাড়িতেই। তবেই আসবে দোকানের মতো স্বাদ। বিরিয়ানি বানানোর মূল কৌশল কিন্তু লুকিয়ে রয়েছে মশলাতেই।
১ কেজি বিরিয়ানির জন্য কী কী উপকরণ লাগে?
দারুচিনি: ১০ গ্রাম
লবঙ্গ: ৫ গ্রাম
ছোট এলাচ: ৫ গ্রাম
শাহি জিরে: ৫ গ্রাম
সাদা গোল মরিচ: ৫ গ্রাম
কালো গোল মরিচ: ৫ গ্রাম
ধনে: ৫ গ্রাম
জিরে: ৫ গ্রাম
গোলমরিচ: ৫ গ্রাম
এলাচ: ৫ গ্রাম
জয়িত্রী: ২ গ্রাম
জয়ফল: ১টি
বড় এলাচ: ১টি
কী কী টোটকা মানলে মশলার স্বাদ বাড়বে?
১) বাজার থেকে কিনে আনা টাটকা মশলা ব্যবহার করবেন।
২) মশলাগুলি গুঁড়ো করার আগে ভাল করে শুকনো তাওয়ায় ভেজে নিতে ভুলবেন না।
৩) মশলার মাপ সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। কোনও মশলা বেশি হয়ে গেলেই কিন্তু স্বাদ তেতো হয়ে যেতে পারে।
৪) বাড়িতে রোজ রোজ বিরিয়ানি হয় না। তাই বেশি করে মশলা বানিয়ে রেখে দেবেন না। মশলার গন্ধ উড়ে যায়। চেষ্টা করুন যে দিন বিরিয়ানি বানাচ্ছেন, সে দিনই টাটকা মশলা বানিয়ে ব্যবহার করে নেওয়ার।
৫) শুধু চালেই নয়, বিরিয়ানির মাংস রান্নার সময়েও কিন্তু মশলা ছড়াতে হবে। তা হলেই স্বাদ বাড়বে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy