কালিপুজোর মেনুটা হোক একটু স্পেশাল,বাসমতী চালের ভাত আর নিরামিষ পাঠার মাংসের ঝোল।
কালিপুজাতে অনেকেই ঠাকুরের ভোগে পাঠার মাংস দেন। ভোগের সেই মাংসতে আবার পেঁয়াজ রসুন একেবারেই চলে না। সেই মাংস হয় নিরামিষ। মাংস আবার নিরামিষ! তাই আবার হয় নাকি। পেঁয়াজ রসুন নেই বলেই এই মাংসের নাম ‘নিরামিষ মাংস’ ।
কালিপুজোর রাতে আপনিও বাড়িতে বানিয়ে ফেলতে পারেন এই মাংসের রেসিপি। ভাবছেন পেঁয়াজ রসুন না দিলে মাংসের গন্ধ কাটবে না? ধারণাটা একেবারেই ভুল। মাংসের এই রেসিপিতে পরবে নানান রকম বাটা আর গুড়ো মশলা। এই সব মশলা আপনার রেসিপিতে যোগ করবে দারুণ স্বাদ আর গন্ধ।
খিচুরি কিংবা লুচির পরিবর্তে এবারের কালিপুজোর মেনুটা হোক একটু স্পেশাল। বাসমতী চালের ভাত আর নিরামিষ পাঠার মাংসের ঝোল। জমে যাবে আপনার লাঞ্চ কিংবা ডিনারটা। আসুন জেনে নিই বাড়িতে কীভাবে বানাবেন এই লোভনীয় পদ। রইল রেসিপি।
আরও পড়ুন: রেস্তরাঁ স্টাইল সেজুয়ান চিকেন বানিয়ে ফেলুন বাড়িতেই
গ্রাফিক: তিয়াসা দাস
আরও পড়ুন: মালাইকারি কিন্তু মাংসের, এই পদ না খেলে ঠকবেন
প্রণালী:
একটা পাত্রে মটন নিয়ে তাতে ফেটানো টক দই, নুন, সরষের তেল মাখিয়ে ২ থেকে ৩ ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে দিন। কড়াইতে সরষের তেল গরম করে নিয়ে তাতে নুন, হলুদ মাখানো আলুর টুকরো গুলি লালচে করে তুলে রাখুন। এবার প্রেসার কুকারে তেল দিয়ে গোটা গরম মশলা আর তেজপাতা ফোঁড়ন দিন। আরেকটি ছোট পাত্রে আদা বাটা, জিরে বাটা, শুকনো লঙ্কা বাটা, হলুদ গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো ও সামান্য জল নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। বানিয়ে রাখা মিশ্রণটি কড়াইতে ঢেলে দিন। এরপর টোম্যাটো আর নুন যোগ করুন। ভাল করে কষিয়ে নিন। মশলা থেকে তেল ছেড়ে এলে ম্যারিনেট করা মাংস দিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট কষানোর পর পরিমাণ মতো জল যোগ করে কুকারে ঢাকনা লাগিয়ে ২ টো সিটি দেওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এবার ভাপ বের করে ঢাকনা খুলে আলু দিয়ে আরেকটা সিটি দিন। মাংস সেদ্ধ হয়ে এলে ঢাকনা খুলে সামান্য ঘি, গোলমরিচ গুঁড়ো, গরম মশলা গুঁড়ো যোগ করুন। তৈরি হয়ে যাবে নিরামিষ মাংস।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy