হেঁটে ঠাকুর দেখতে গিয়ে, পেটে ছুঁচো ডন দিচ্ছে তো? ছবি- সংগৃহীত
ঠাকুর দেখতে বেরোবেন, ভিড়ে হাঁটবেন আর টুকটাক মুখ চলবে না, তা কী হয়? এমনিতে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়, বাড়িতে বা রেস্তোরাঁয় ফিশ ফ্রাই খেতে এক রকম। কিন্তু পুজোর সময় হাঁটতে হাঁটতে সেই ফিশ ফ্রাই খাওয়ার অনুভূতিই আলাদা। পুজোর সময় ঠাকুর দেখতে শুরু করলেন দক্ষিণ থেকে তার পর জনস্রোতে ভাসতে ভাসতে গিয়ে উঠলেন মধ্য কোলকাতায়। সেখান থেকে সোজা উত্তর। এর মাঝে কোথায় ভাল ফিশ ফ্রাই পাবেন? যদিও পুজো উপলক্ষ্য রাস্তার ধারে খাওয়ার দোকানের অভাব নেই। তবে শুধু আবেগে গা ভাসালেই তো হবে না। স্বাস্থ্যের দিকেওনজর রাখতে হবে।
স্বাদ এবং স্বাস্থ্য দুই-ই থাকবে। ঠাকুর দেখতে দেখতেই আশেপাশে ফিশ ফ্রাই গন্ধে ম ম করে ওঠা মনকে শান্ত করতে একগুচ্ছ বিপণীর হদিস দিচ্ছে আনন্দবাজার অনলাইন।
১) চিত্তদার দোকান
দক্ষিণ থেকে উত্তরেই যান বা উত্তর থেকে থেকে দক্ষিণ, দুই কলকাতার সংযোগস্থলে রয়েছে চিত্তদার দোকান। অফিসপাড়ায় চিত্তদা এমনিতেই খুব বিখ্যাত। তাই স্মার্ট ফোনের ম্যাপ দেখে বা লোক মুখে রাস্তা চিনে, ফিশ ফ্রাই খেতে খুব সহজেই চলে আসতে পারবেন চিত্তদার দোকানে।
২) আপনজন
সুরুচি সঙ্ঘ, চেতলা অগ্রণীর ঠাকুর দেখে থেকে হাঁটতে হাঁটতে সোজা রাসবিহারী মোড়ের কাছে বাদামতলা আষাঢ় সঙ্ঘ আর ৬৬ পল্লীর ঠাকুর না দেখলেই নয়। কিন্তু এত দূর হেঁটে এসে পেটে ছুঁচো ডন দিচ্ছে তো? সেই মুহূর্তে অনেক কিছুই খেতে ইচ্ছে করছিল, কিন্তু পাশের জনের হাতে থাকা ফিশ ফ্রাই দেখে ওইটির জন্যই মন আনচান করছে। চিন্তা নেই, স্মার্ট ফোনের ম্যাপে খুঁজে নিন অহীন্দ্র মঞ্চ। বা দোকানের নাম দিলেও হবে।
৩) মছলিবাবা
দক্ষিণ কলকাতায় থাকলে গড়িয়াহাট এবং সল্টলেকের দিকে থাকলে সেক্টর ফাইভ। মছলিবাবার এই দু'টি শাখা। যখন যেখানে থাকবেন, অবশ্যই চেখে দেখবেন এদের ফিশ ফ্রাই।
৪) বিজলি গ্রিল
চাইলে ঠাকুর দেখার মাঝে কিছু ক্ষণ সময় নিয়ে চলে যান বিজলি গ্রিলে। এঁদের ফিশ ফ্রাই তো খাবেনই। রেস্তরাঁয় বসে খেতে চাইলে অবশ্যই আগে থেকে নাম লিখিয়ে রাখবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy