পেঁয়াজকলি দিয়ে বানিয়ে ফেলা যায় নানারকম পদ। ছবি: সংগৃহীত।
বাজারে গেলেই দেখা মিলছে তাজা পেঁয়াজকলির। এমনিতে ভাজা হিসাবে খেতে বেশ লাগে সব্জিটি। বানিয়ে ফেলা যায় সব্জি দিয়ে পাঁচমিশালি তরকারিও। কিন্তু এর বাইরে? আর কী ভাবে খেতে পারেন পেঁয়াজকলি?
পকোড়া: পেঁয়াজি খেয়েছেন। পেঁয়াজকলির পকোড়াও ঠিক একই ভাবে তৈরি করা যায়। পেঁয়াজ পাতলা করে কেটে নিন। ছোটে ছোট করে কেটে নিন পেঁয়াজকলি। কুচিয়ে নিন কাঁচালঙ্কা এবং ধনেপাতা। সমস্ত উপকরণের সঙ্গে বেসন, সামান্য চালের গুঁড়ো, স্বাদমতো নুন, সামান্য হলুদ মিশিয়ে জল দিয়ে গুলে নিন। মিশ্রণটি খুব ঘন বা একেবারে পাতলা, কোনওটাই হবে না। তার পর ছাঁকা তেলে পকোড়ার মতো ভেজে নিন।
পরোটা: পেঁয়াজকলি মিহি করে কুচিয়ে নিন। তার মধ্যে দিয়ে দিন কাঁচালঙ্কা কুচি, সামান্য জোয়ান, স্বাদমতো নুন, সামান্য হলুদ, লঙ্কাগুঁড়ো, ধনে এবং জিরে গুঁড়ো। সমস্ত উপকরণ খুব ভাল করে মিশিয়ে ময়দা অথবা আটা তার সঙ্গে মেখে নিন। ঘিয়ের ময়ান দিলে পরোটার স্বাদ ভাল হবে। এর পর পরোটার মতো বেলে তেল অথবা ঘিয়ে সেঁকে নিন।
ভর্তা: পেঁয়াজকলি সামান্য ভাপিয়ে মিক্সিতে, ১টি বা ২টি কাঁচালঙ্কা দিয়ে ঘুরিয়ে নিন। এ বার কড়াইয়ে তেল দিয়ে তাতে শুকনো লঙ্কা এবং কালোজিরে ফোড়ন দিন। দিয়ে দিন রসুন বাটা বা মিহি করে কুচিয়ে রাখা রসুন, পাতলা করে কাটা পেঁয়াজ, স্বাদমতো নুন, হলুদ। সমস্ত উপকরণ ভাজা হয়ে গেলে বেটে নেওয়া পেঁয়াজকলি তাতে দিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করে নিন। আঁচ কমিয়ে নাড়তে নাড়তে এক সময় পেঁয়াজকলি শুকনো হয়ে তেল ছাড়তে শুরু করবে। সেই অবস্থায় নামিয়ে নিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy