অগ্নিবর্ষী: ‘ধূমকেতু’ পত্রিকার প্রচ্ছদের অংশ। ডান দিকে, সম্পাদক কাজী নজরুল ইসলাম
ঠিক একশো বছর আগে, ১৯২২ খ্রিস্টাব্দের ১১ অগস্ট পরাধীন দেশবাসীর মনে প্রবল আশা-আকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে প্রথম আত্মপ্রকাশ করে কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত অর্ধ-সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘ধূমকেতু’। ১৫ বাই ১০ ইঞ্চি ফুলস্ক্যাপ সাইজ়ের চার পৃষ্ঠার কাগজ। পাঠকের কাছে পত্রিকার কপি পৌঁছয় পরের দিন, অর্থাৎ ১২ অগস্ট। সেই কারণে অনেকেই ওই তারিখটিকে পত্রিকার প্রথম প্রকাশকাল হিসেবে ধরে নেন। নজরুল তখন অকুতোভয় এক তেইশ বছরের তরতাজা যুবক। প্রথম মহাযুদ্ধের পর প্রায় সাড়ে তিন বছর অতিক্রান্ত, তবু তখনও তার রেশ সমাজজীবন থেকে পুরোপুরি মুছে যায়নি। সেই যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী নজরুল ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ৪৯ নং বেঙ্গলি রেজিমেন্ট ভেঙে গেলে করাচি থেকে ফিরে চুরুলিয়ায় এক বার মায়ের সঙ্গে দেখা করেন। তার পর সোজা কলকাতায় চলে আসেন। প্রথমে বন্ধু শৈলজানন্দের মেসে, পরে থাকতে শুরু করেন মুজফ্ফর আহমদের সঙ্গে ৩২ নম্বর কলেজ স্ট্রিটের আস্তানায়। তবে কিছু দিনের মধ্যে উভয়েই স্থান পরিবর্তন করে উঠে যান ৩/৪ সি, তালতলা লেনের এক ভাড়াবাড়িতে।
এখানে থাকাকালীনই প্রত্যক্ষ রাজনীতির সংস্পর্শে আসেন নজরুল। দেশবাসীর চরম দুর্দশা তাঁকে ব্যথিত করে, মনের মধ্যে বইতে থাকে বিক্ষোভের ঝড়। তিনি দেখলেন, যুদ্ধের পূর্বে ভারতবাসীকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বেমালুম ভুলে ব্রিটিশ এখন দেশবাসীর উপর অত্যাচারের মাত্রা আরও বাড়িয়ে তুলেছে। গান্ধীজি শুরু করেছেন আইন অমান্য আন্দোলন। সারা ভারতবর্ষ ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভে উত্তাল। পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ। ইতিমধ্যে ১৯২১-এর ডিসেম্বরে ওই তালতলা লেনের বাড়িতে বসেই নজরুল তাঁর ‘বিদ্রোহী’ কবিতা রচনার মাধ্যমে জনমানসে সাড়া ফেলে দিয়েছেন। তবু তাঁর মনে যেন কী এক অতৃপ্তির বেদনা। শুধু সাহিত্য বা কবিতা লিখে সব হবে না। জনগণের পক্ষ নিয়ে ব্রিটিশের যাবতীয় অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠকে আরও উচ্চগ্রামে তুলে ধরতে হলে এই মুহূর্তে নতুন কিছু করা অত্যন্ত জরুরি, কলম হবে যার প্রধান হাতিয়ার। এই বোধ তাঁকে তাড়িত করতে থাকে এবং সেখান থেকে জন্ম নেয় সম্পূর্ণ স্বাধীন ও নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী এক সংবাদভিত্তিক পত্রিকা প্রকাশের চিন্তাভাবনা, যার পরিণামে ‘ধূমকেতু’র উদয়।
অবশ্য ইতিপূর্বে মুজফ্ফর আহমদের সঙ্গে যুগ্ম-সম্পাদক হিসেবে সান্ধ্য দৈনিক ‘নবযুগ’ এবং খুব স্বল্প সময়ের জন্য হলেও মৌলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ সম্পাদিত ‘সেবক’ নামে একটি দৈনিক সংবাদপত্রের সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন। এই দুই কাগজে কাজ করবার অভিজ্ঞতা নজরুলকে শুধু ঋদ্ধ করেনি, তাঁকে আরও বেশি সাহসী এবং আত্মপ্রত্যয়ী করে তুলেছিল। রাজনীতি, স্বদেশপ্রেম ও সমাজ সচেতনতার যে পরিচয় এই পর্বে পাওয়া যায় তা আরও পরিপূর্ণ এবং তীক্ষ্ণ হয়ে ওঠে ‘ধূমকেতু’র অভ্যুদয়ের পর।
‘ধূমকেতু’র নামকরণ থেকে প্রচ্ছদ পরিকল্পনা সবই ছিল নজরুলের। পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠার একেবারে উপরের দিকে থাকত সৌরমণ্ডলের ছবি, তাতে ধূমকেতু আঁকা। তার পরে উল্লিখিত হত পত্রিকা বিষয়ে অন্যান্য তথ্য। নিজের পরিচয়ও দিতেন কখনও ‘সম্পাদক’, কখনও ‘সারথি’ হিসেবে। এখানে অন্তত দু’টি দৃষ্টান্ত তুলে ধরা যেতে পারে। যেমন, সর্বপ্রথম যে সংখ্যাটি প্রকাশিত হয়, তাতে লেখা ছিল— ‘সপ্তাহে দুইবার করিয়া বাহির হইবে। বার্ষিক মূল্য ৫ টাকা। সম্পাদক— কাজী নজরুল ইসলাম। নগদ মূল্য ১ আনা। ১ম বর্ষ, শুক্রবার, ২৬ শে শ্রাবণ ১৩২৯ সাল; ১১ ই আগস্ট ১৯২২, ১ম সংখ্যা’। আবার ওই বছরই ২৬ সেপ্টেম্বর ‘ধূমকেতু’র যে দ্বাদশ সংখ্যায় ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ প্রকাশিত হয়, তাতে লেখা হয়েছিল—‘হপ্তায় দু’বার করে দেখা দেবে। বার্ষিক মূল্য ৩ টাকা। সারথি— কাজী নজরুল ইসলাম। নগদ মূল্য ১ আনা। ১ম বর্ষ, মঙ্গলবার-৯ই আশ্বিন ১৩২৯ সাল, ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৯২২, ১২শ সংখ্যা’।
এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়। প্রথম দিকে পত্রিকার বার্ষিক মূল্য নির্ধারিত হয়েছিল পাঁচ টাকা। পরে সাধারণ পাঠকদের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে তা তিন টাকায় নামিয়ে আনা হয়। তাতে পাঠকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছিল। ধূমকেতুর সর্বেসর্বা ছিলেন নজরুল নিজেই, অর্থাৎ তিনি পরিচালক, সম্পাদক বা সারথি। তাই এই পরিবর্তন আনতে কোনও অসুবিধে হয়নি।
কুমিল্লা থেকে ফিরে এসে নজরুল এই সময় ৩২ নং কলেজ স্ট্রিটে আফজালুল হকের সঙ্গেই থাকতেন। শীলভাইদের কাছ থেকে ভাড়ায় নেওয়া একটাই মাত্র ঘর। ওটাকেই আবার ধূমকেতুর অফিস হিসেবে ব্যবহার করা হত। কিন্তু এখান থেকে ব্রিটিশ-বিরোধী পত্রিকা প্রকাশে শীলভাইদের আপত্তির কারণে তার প্রকাশনার ঠিকানা লেখা থাকত ‘মেটকাফ প্রেস, ৭৯ নং বলরাম দে স্ট্রিট, কলকাতা। আফজালুল হক কর্তৃক মুদ্রিত ও প্রকাশিত।’ যদিও কাজকর্ম সবই চলত ওই কলেজ স্ট্রিটের বাড়িতে বসেই। এই ভাবে সাত-আটটি সংখ্যা প্রকাশের পর ধূমকেতুর ঠিকানা পরিবর্তিত হয়। সেখানে মুদ্রক ও প্রকাশকের নাম যথাপূর্ব এক থাকলেও ঠিকানা ‘৭৯ নং বলরাম দে’-র পরিবর্তে উল্লিখিত হত ‘৭, প্রতাপ চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কলকাতা’। মনে হয় প্রকাশকের তরফ থেকে ব্রিটিশকে বিভ্রান্ত করতেই এই ভাবে ঠিকানা পরিবর্তনের কৌশল নেওয়া হয়েছিল।
ধূমকেতু প্রকাশের আগে নজরুল অনেকের কাছে আশীর্বাদ প্রার্থনা করে ‘তার’ করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্র, বিপ্লবী বারীন ঘোষ, পরিসুন্দরী দেবী, উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়, বিরজাসুন্দরী দেবী তাঁদের সদিচ্ছা প্রকাশ করে বার্তা পাঠিয়েছিলেন। সবচেয়ে অনুপ্রাণিত করবার মতো আশীর্বাণীটি এসেছিল পত্রিকা প্রকাশের দু’দিন আগে রবীন্দ্রনাথের কাছ থেকে, ‘আয় চলে আয়, রে ধূমকেতু, / আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু, / দুর্দ্দিনের এই দুর্গশিরে/ উড়িয়ে দে তোর বিজয় কেতন’। তিনি চেয়েছিলেন অন্ধকারের বুকে অলক্ষণের তিলকরেখা এঁকে তাঁর ধূমকেতু যেন এ দেশের অর্ধচেতন মানুষদের চমক মেরে জাগিয়ে দেয়। শরৎচন্দ্র লিখেছিলেন, ‘আশীর্বাদ করি, যেন শত্রু-মিত্র নির্বিশেষে নির্ভয়ে সত্য কথা বলতে পার।’ উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় লেখেন—‘ভয়ঙ্কর যে কতো সুন্দর তা তোমার ধূমকেতু দেখে যেন সবাই বুঝতে পারে।’ আর কুমিল্লার বিরজাসুন্দরী দেবী, যাঁকে নজরুল মাতৃসমা জ্ঞানে ভীষণ শ্রদ্ধা করতেন, তিনি যে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছিলেন, তার শিরোনামেই লেখা ছিল ‘মায়ের আশিস’। তাঁর চিঠিও নজরুলের বিদ্রোহী সত্তাকে দারুণ ভাবে উদ্দীপ্ত করে। কবি যতীন্দ্রমোহন বাগচীও দশ লাইনের একটি কবিতায় ধূমকেতুকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। সাধারণ মানুষের মধ্যেও অনেকের কৌতূহল এবং আশা-আকাঙ্ক্ষা ছিল তুঙ্গে।
এই ভাবে সকলের মনে বিশাল প্রত্যাশা জাগিয়ে নজরুলের হাত ধরে উদয় হয় ‘ধূমকেতু’র। প্রথম সংখ্যাতে তিনি কৈফিয়তের ঢঙে লিখলেন দীর্ঘ এক সম্পাদকীয় ‘সারথির পথের খবর’। শুরুতেই মিলল ব্যাপক সাড়া। পত্রিকা প্রকাশ হতেই নিমেষে দু’হাজার কপি নিঃশেষ। তার পর থেকে চাহিদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে থাকল। সম্পাদকের ধারালো কলমের গুণে আসে এই সাফল্য। নির্ভীক নজরুল রাজশক্তির পরোয়া না করে প্রতিটি সংখ্যায় সম্পাদকীয় কলমে আগুন ঝরাতে লাগলেন। বিভিন্ন শিরোনামে সেগুলি প্রকাশ হতে লাগল। তিনি লিখলেন—‘আমি সৈনিক’, ‘ক্ষুদিরামের মা’, ‘মেয়্ ভুখা হুঁ’, ‘তুবড়ী বাঁশীর ডাক’, ‘মোরা সবাই স্বাধীন মোরা সবাই রাজা’, ‘পথিক! তুমি পথ হারাইয়াছ?’ ইত্যাদি। এই সব রচনার মধ্য দিয়ে নজরুল দেশবাসীকে আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে মুক্তি-সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে আহ্বান জানালেন। তাঁর আহ্বানে কোনও ফাঁকি ছিল না। নিজেকেও তিনি নিরাপদ দূরত্বের আড়ালে সরিয়ে রাখেননি।
যে-সময় জাতীয়তাবাদী নেতাদের মধ্যে স্বরাজ, না ডোমিনয়ন স্ট্যাটাস— এই নিয়ে দ্বন্দ্ব চরমে, তখনই ‘ধূমকেতু’ দাবি করল পূর্ণ স্বাধীনতা। ১৩ অক্টোবর ১৯২২ সম্পাদকীয় কলমে নজরুল দৃপ্ত ভাষায় ঘোষণা করলেন, “ধূমকেতু ভারতের পূর্ণ স্বাধীনতা চায়। স্বরাজ-টরাজ বুঝি না, কেননা ও কথার মানে এক এক জন মহারথী এক এক রকম করে থাকেন।” অবশ্য পূর্ণ স্বাধীনতার দাবি জানানোর আগে ‘ধূমকেতু’র দ্বাদশ সংখ্যায় (২৬ সেপ্টেম্বর ) প্রকাশিত হয় ‘আনন্দময়ীর আগমনে’। দুর্গাপুজোর ঠিক আগেই। রূপকের আড়ালে দেবী দুর্গাকে উপলক্ষ করে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে মহাশক্তিকে আহ্বান জানিয়ে তিনি নিজের মনোভাব ব্যক্ত করলেন এই ভাবে—‘আর কতকাল থাকবি বেটী মাটির ঢেলার মূর্তি আড়াল?/ স্বর্গ যে আজ জয় করেছে অত্যাচারী শক্তি-চাঁড়াল/ দেব শিশুদের মারছে চাবুক, বীর যুবাদের দিচ্ছে ফাঁসি/ ভূ-ভারত আজ কসাইখানা— আসবি কখন সর্বনাশী?’...
এমনিতেই ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের তীক্ষ্ণ নজর ছিল ধূমকেতুর উপর। ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ কবিতার প্রকাশ বিদেশি শাসকদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দেয়। আক্রান্ত হয় ধূমকেতুর অফিস। সাত নম্বর প্রতাপ চ্যাটার্জি লেনের বাড়িতে গিয়ে পুলিশ ভাঙচুর চালায়। পত্রিকার যে সমস্ত কপি তখনও বণ্টন করা হয়নি, সেগুলি তারা বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়। গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয় সম্পাদক ও প্রকাশকের নামে। তবু ধূমকেতুকে দমানো যায়নি। যদিও ৮ নভেম্বর ১৯২২ প্রথমেই গ্রেফতার করা হয় ধূমকেতুর মুদ্রাকর ও প্রকাশক আফজালুল হককে। পুলিশ হন্যে হয়ে নজরুলকে খুঁজতে থাকে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর ছিল তিনি আছেন কুমিল্লায়। ২৩ নভেম্বর সেখানে তাঁকে গ্রেফতার করে পরের দিন কলকাতায় নিয়ে আসা হয়।
নজরুল ধূমকেতুর ২১তম সংখ্যা পর্যন্ত নিজে সম্পাদনা করেন। তার পর কয়েকটি সংখ্যা বীরেন্দ্রনাথ সেনগুপ্তর সহায়তায় বেরোয়। শেষের দিকে সম্পাদনা করেন অমরেশ কাঞ্জিলাল। ধূমকেতুর মোট ৩২টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছিল। নজরুলকে কারারুদ্ধ করবার পর তাঁর বিচারকার্য চলে কলকাতার চিফ প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট সুইনহোর আদালতে। ১৬ জানুয়ারি ১৯২৩ ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২৪(এ) এবং ১৫৩(এ) ধারা অনুসারে সুইনহো কবিকে এক বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন। রাজসাক্ষী হয়ে মুক্তি পেয়ে যান আফজালুল হক।
তার আগে বিচার চলাকালীন ৭ জানুয়ারি ১৯২৩ জেলখানায় বসে নজরুল একটি লিখিত বিবৃতি তৈরি করে তা আদালতে পেশ করেন। বিচারকের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি নির্ভীক কণ্ঠে জানান— ‘আজ ভারত পরাধীন। তার অধিবাসীবৃন্দ দাস। এটা নির্জলা সত্য। কিন্তু দাসকে দাস বললে, অন্যায়কে অন্যায় বললে এ রাজত্বে তা হল রাজদ্রোহ।... এই অন্যায় শাসন-ক্লিষ্ট বন্দী-সত্যের পীড়িত ক্রন্দন আমার কণ্ঠে ফুটে উঠেছিল বলেই কি আমি আজ রাজদ্রোহী?’ এই লিখিত বিবৃতিটিই পরে ‘রাজবন্দীর জবানবন্দী’ নামে নিবন্ধাকারে মুদ্রিত হয় ২৭ জানুয়ারি ১৯২৩-এ প্রকাশিত ধূমকেতুর ৩২তম সংখ্যায়। অমরেশ কাঞ্জিলালের সম্পাদনায় ‘কাজী নজরুল ইসলাম সংখ্যা’ নামে এটিই ওই পত্রিকার শেষ সংখ্যা। তার পর ‘ধূমকেতু’ বন্ধ হয়ে যায়।
তথ্যসূত্র ও সহায়তা: কাজী নজরুল ইসলাম: স্মৃতিকথা— মুজফ্ফর আহমদ; নজরুল আকাদেমি এবং পঃ বঃ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত নজরুল স্মরণিকা’৮৫; ‘ধূমকেতু’ পত্রিকা— প্রাপ্তি সৌজন্য: নজরুল বিশেষজ্ঞ ড. বাঁধন সেনগুপ্ত
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy