সংবাদমাধ্যমের দাবি, ওই বৈঠকেই ওয়াগনার গোষ্ঠীর মাথায় আন্দ্রেইকে বসানোর প্রস্তাব দেন পুতিন। আর প্রিগোঝিন? তাঁর কী হল? অভিযোগ, তাঁকে খুন করিয়েছেন পুতিন। আমেরিকার সেনার প্রাক্তন শীর্ষস্থানীয় আধিকারিক জেনারেল রবার্ট আব্রাম বৃহস্পতিবার এই ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘‘আর কখনও প্রিগোঝিনকে প্রকাশ্যে দেখা যাবে কি না সে বিষয়ে আমার গুরুতর সন্দেহ রয়েছে।’’
ক্রেমলিনের তরফেও জানানো হয়, ওয়াগনার প্রধান কোথায় তারা জানে না। প্রিগোঝিন বেঁচে আছেন কি না, তা নিয়ে জল্পনা ছড়ায়। আমেরিকার সামরিক পর্যবেক্ষক সংস্থা ‘ইনস্টিটিউট ফর জি স্টাডি অফ ওয়ার’ দাবি করে, ক্রমশ ক্ষমতাশালী হয়ে ওঠা প্রিগোঝিনকে ফাঁদে ফেলতেই ওয়াগনার যোদ্ধাদের একাংশের সাহায্যে ‘বিদ্রোহের চিত্রনাট্য’ তৈরি করেছিলেন পুতিন!
এই পরিস্থিতিতে রুশ গোয়েন্দা সংস্থা ‘ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস’ (এফএসবি) বলেছে, তদন্তে দেখা গিয়েছে যে বিদ্রোহে অংশগ্রহণকারীর অপরাধমূলক কার্যকলাপ বন্ধ করে দিয়েছেন। এ বার একদা ঘনিষ্ঠ প্রিগোঝিনের জায়গায় আন্দ্রেইকে বসাতে চাইছেন পুতিন বলে খবর। এই আন্দ্রেইও কখনও পূর্বসূরির পথ ধরবেন না তো? ক্রেমলিনের অন্দরে সেই প্রশ্নও কিন্তু ঘুরছেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy