‘আই অ্যাম আ ডিস্কো ডান্সার’ গানটি বিজয়ের কণ্ঠে কেমন শোনাবে? এক বার শুনেই দেখুন না! পরিচালককে অনুরোধ করেছিলেন বিজয়ের বাপ্পি’দা। তাতে নিমরাজি হয়ে যান বি সুভাষ। জানিয়েছিলেন, ছবিতে কিশোরের কণ্ঠেই সে গান থাকবে। তবে তার আগে বিজয়ের কণ্ঠে গানের ট্রায়াল হয়ে যাক! সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যান বাপ্পি।
‘ডিস্কো ডান্সার’ ছবির প্রতিটি গান আজও অনেকের মনে রয়ে গিয়েছে। পার্বতী খানের কণ্ঠে ‘জিমি জিমি জিমি’, বাপ্পি লাহিড়ির সঙ্গে উষা উত্থুপের ডুয়েট ‘কোই ইহা আহা নাচে নাচে’-র পাশাপাশি বাপ্পির একলা গান ‘ইয়াদ আ রহা হ্যায়’— কয়েক দশক পরেও চিরসবুজ। মিঠুনের কেরিয়ারে সবচেয়ে বড় হিট ছবিতে একটি গানেই বলিউডে জায়গা পাকা করে নিয়েছিলেন বিজয়।
বিজয় জানিয়েছেন, মুম্বইয়ের এচইএমভি স্টুডিয়োতে ‘আই অ্যাম আ ডিস্কো ডান্সার’ গানটি রেকর্ড করা হয়েছিল। সঙ্গে ছিলেন প্রায় ১০০ জন পার্শ্বগায়ক-গায়িকা। ওই গানের মিঠুনেরও উৎসাহ কাজে এসেছিল বলে জানিয়েছেন বিজয়। তাঁর কথায়, ‘‘রেকর্ডিংয়ের সময় চারপাশে এত লোকজন দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। গানের সময় নিজের সেরাটা দিতে হবে। তখন মিঠুন’দা বলেন, ‘দারুণ শক্তিশালী গান। দম নিয়ে গলা ছেড়ে গাও!’ সে সব কথায় মনে জোর পেয়েছিলাম। সকাল থেকে রেকর্ডিং শুরু হয়েছিল। সন্ধ্যা গড়িয়ে তা শেষ হতে হতে রাত হয়ে যায়।’’
‘ডিস্কো ডান্সার’ ছবির সাফল্যের পর বিজয়ের হাতে কাজের পর কাজ আসতে শুরু করে। বি সুভাষের পরিচালনায় বাপ্পির সুরে বিজয়ের গান। তাতে নায়ক ‘মিঠুনের কণ্ঠস্বর’ তিনি। ‘কসম পয়দা করনেওয়ালে কি’, ‘আন্ধি-তুফান’, ‘মা কসম’ বা ‘কম্যান্ডো’— সব জনপ্রিয় হয়েছিল। বিজয় বলেন, ‘‘বাপ্পি’দা জানান যে আমার জন্যই অন্তত ২০টি ছবির কাজ পেয়েছেন তিনি। এর পর দেশেবিদেশে একসঙ্গে বহু কনসার্ট করেছি আমরা। সব দারুণ হিট!’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy