
প্রতীক্ষার অবসান। পরমাণু চুক্তি নিয়ে শেষ পর্যন্ত আলোচনার টেবিলে মুখোমুখি আমেরিকা ও ইরান। প্রথম দফার বৈঠককে ‘গঠনমূলক’ বলে দাবি করেছে তেহরান। চলতি বছরের এপ্রিলেই এই ইস্যুতে দ্বিতীয় দফায় কথাবার্তা বলতে রাজি হয়েছে দু’পক্ষ। এ হেন পরিস্থিতিতে হঠাৎ করে পশ্চিম এশিয়ায় সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধি করল যুক্তরাষ্ট্র। শিয়া মুলুকটির উপর চাপ বাড়ানোর কৌশল? না কি নেপথ্যে অন্য কোনও ষড়যন্ত্রের ছক? ওয়াশিংটনের পদক্ষেপ ঘিরে উঠছে হাজারো প্রশ্ন।

বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই বিবৃতি দিয়েছে আমেরিকার প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন। সেখানে বলা হয়েছে, পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি ক্রমশ জটিল হচ্ছে বুঝতে পেরে প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথ সেখানকার সেনা ঘাঁটিগুলিতে যুদ্ধবিমানের সংখ্যা বৃদ্ধির নির্দেশ দিয়েছেন। এতে সেখানে মোতায়েন থাকা বাহিনীর সামরিক সক্ষমতা যে কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।