
বিরোধীদের বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক। সূত্রের খবর, গণ আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়ার আশঙ্কায় বিমানে দেশ ছেড়ে চম্পট দিয়েছেন স্বয়ং প্রেসিডেন্ট রিচেপ তায়িপ এর্ডোগান। যদিও সরকারি ভাবে এই নিয়ে কোনও ঘোষণা করেনি আঙ্কারা। ফের কি তবে সেনা অভ্যুত্থানের মুখে পড়তে চলেছে ‘ইউরোপের রুগ্ন মানুষ’? না কি বাংলাদেশের মতো জনরোষে রাজপাট হারাবেন এর্ডোগান? চর্চায় চলে এসেছে একাধিক প্রশ্ন।

গত দু’দশকের বেশি সময় ধরে তুরস্কের কুর্সিতে রয়েছেন এর্ডোগান। ক্ষমতা ধরে রাখতে রাতারাতি সেখানকার আইন পাল্টেছেন তিনি। এই আইনকে ঢাল করে প্রধানমন্ত্রী থেকে প্রেসিডেন্ট পদ বাগিয়ে নেন ‘জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি’ বা একেপির প্রতিষ্ঠাতা। ২০২৮ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে তুরস্ক শাসন করার কথা রয়েছে তাঁর।