The most isolated island in the world, Pitcairn Islands all you need to know dgtl
Pitcairn Islands
বাস করেন ৪৭ জন, সবচেয়ে কাছের জনপদ কয়েক হাজার কিমি দূরে! বিশ্বের অন্যতম নির্জন দ্বীপে স্বাগত
পিটকেয়ার্ন দ্বীপের একটি গ্রাম হল অ্যাডামসটাউন। যা পিটকেয়ার্নের রাজধানী। সেখানেই মানুষের বাস রয়েছে।
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
লন্ডনশেষ আপডেট: ২৭ অক্টোবর ২০২৩ ০৯:৪৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৫
চারদিক থেকে তাকে ঘিরে রেখেছে প্রশান্ত মহাসাগর। সাগরের মাঝে ছোট্ট জায়গা করে নিয়েছে সে। এই ভাবেই মহাসাগরের বুকে মাথা উঁচু করে নিজের অস্তিত্ব ধরে রেখেছে বিশ্বের অন্যতম বিচ্ছিন্ন দ্বীপ পিটকেয়ার্ন। নিরিবিলিতে দিনযাপন করার জন্য এই দ্বীপের জুড়ি মেলা ভার।
ছবি: সংগৃহীত।
০২১৫
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে আগ্নেয় শিলা দিয়ে তৈরি চারটি দ্বীপ রয়েছে। এই দ্বীপগুলি হল পিটকেয়ার্ন, হেন্ডারসন, ডুসি এবং ওয়েনো। এর মধ্যে একমাত্র পিটকেয়ার্নেই মানুষের বাস রয়েছে।
ছবি: সংগৃহীত।
০৩১৫
এই দ্বীপ ঘিরে জনমানসে কৌতূহলের অন্ত নেই। বহু মানুষ ভিড় জমান এই দ্বীপে। এই দ্বীপের কাহিনিই তুলে ধরা হল এই প্রতিবেদনে।
ছবি: সংগৃহীত।
০৪১৫
পিটকেয়ার্ন দ্বীপের মধ্যে একটি গ্রাম হল অ্যাডামসটাউন। এটি পিটকেয়ার্নের রাজধানী।
ছবি: সংগৃহীত।
০৫১৫
২০২০ সালের জানুয়ারি মাসের তথ্য অনুযায়ী অ্যাডামসটাউনে স্থায়ী ভাবে ৪৭ জন মানুষের বাস। জনসংখ্যার নিরিখে যা নেহাতই কম। জনসংখ্যার নিরিখে বিশ্বের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম রাজধানী এটি।
ছবি: সংগৃহীত।
০৬১৫
দক্ষিণ আমেরিকা থেকে অ্যাডামসটাউনের দূরত্ব সাড়ে পাঁচ হাজার কিমি। অ্যাডামসটাউনের কাছে রয়েছে তাহিতি দ্বীপ। দূরত্ব প্রায় ২১৫০ কিমি।
ছবি: সংগৃহীত।
০৭১৫
অ্যাডামসটাউনে কোনও বিমানবন্দর নেই। একমাত্র নৌকা করেই যাওয়া যাবে পেটকিয়ার্ন দ্বীপে।
ছবি: সংগৃহীত।
০৮১৫
প্রতি তিন মাস অন্তর ওই দ্বীপে একটি জাহাজ আসে। ওই জাহাজে করে খাবার-সহ বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে যাওয়া হয়। যা দ্বীপের বাসিন্দাদের সরবরাহ করা হয়।
ছবি: সংগৃহীত।
০৯১৫
২০০৪ সালে এই দ্বীপে বাধ্য হয়ে কারাগার তৈরি করা হয়েছিল। কারণ, দ্বীপে অপরাধের ঘটনা বাড়ছিল।
ছবি: সংগৃহীত।
১০১৫
তবে অপরাধীরা আগাম মুক্তি পাওয়ায় কারাগারের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়েছে। বর্তমানে কারাগারটিকে হস্টেলে রূপান্তরিত করা হয়েছে।
ছবি: সংগৃহীত।
১১১৫
পিটকিয়ার্ন দ্বীপটি ব্রিটিশ সরকারের অধীনে রয়েছে। দ্বীপে নিজেদের সাধ্যমতো চাষবাস করেন বাসিন্দারা।
ছবি: সংগৃহীত।
১২১৫
এই দ্বীপে টেলিভিশন, স্যাটেলাইট ইন্টারনেট এবং টেলিফোন পরিষেবা রয়েছে। তবে যোগাযোগের জন্য মূল মাধ্যম হল হ্যাম রেডিয়ো।
ছবি: সংগৃহীত।
১৩১৫
পিটকেয়ার্ন দ্বীপের ইতিহাসও উল্লেখযোগ্য। শোনা যায়, ১৭৮৯ সালে ব্রিটিশ নৌসেনার একটি দল বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। ব্রিটিশ নৌসেনার তাহিতিগামী জাহাজের দখল নিয়েছিলেন বিদ্রোহীরা।
ছবি: সংগৃহীত।
১৪১৫
ওই বিদ্রোহী নৌসেনারা তাহিতি চলে গিয়েছিলেন। তবে সেখানে বেশি দিন থাকেননি। ব্রিটিশ প্রশাসনের শাস্তির হাত থেকে বাঁচতে তাঁরা পিটকেয়ার্নে চলে যান। সেই সময় থেকেই নাকি ওই দ্বীপে মানুষের বাস শুরু।
ছবি: সংগৃহীত।
১৫১৫
প্রকৃতির মাঝে পিটকেয়ার্ন দ্বীপের সৌন্দর্য অসীম। চারদিকে জল আর মাঝে ছোট্ট সবুজ। যাকে বলে মনোরম পরিবেশ।