আত্মীয়-পরিজন এবং বন্ধুবান্ধব এবং ঘনিষ্ঠ রাজনীতিকদের উপস্থিতিতে অনাড়ম্বর ভাবে বিয়ে সারলেন ভগবন্ত।
১১২০
সূত্রের খবর, ভগবন্তের মায়ের অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল যে, তাঁর ছেলে এ বার বিয়েটা সেরে ফেলুক। কিন্তু পঞ্জাবের নির্বাচন নিয়ে ভগবন্ত ব্যস্ত থাকায় বিয়ে পিছিয়ে যায়।
১২২০
তাঁর বিয়ে হইচই, চর্চার বিষয় হয়ে উঠুক এটা চাননি ভগবন্ত। ফলে অনাড়ম্বরেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
১৩২০
ভগবন্তের স্ত্রী গুরপ্রীত কউর পেশায় চিকিৎসক। তাঁর বাবা ইন্দ্রজিৎ সিংহ কৃষক। গুরপ্রীতের মা রাজিন্দর কউর গৃহবধূ।
১৪২০
গুরপ্রীতরা তিন বোন। বড় দিদি নবনীত কউর আমেরিকায় থাকেন। আর এক দিদি কর্মজীৎ অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন।
১৫২০
গুরপ্রীতকে পরিচিতরা ‘গোপী’ বলে ডাকেন। প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, গুরপ্রীত খুব দয়ালু, যত্নবান এবং বুদ্ধিমতী। পাড়ার ছোটরা গুরপ্রীতকে ‘গোপী দিদি’ বলে ডাকে।
১৬২০
গুরপ্রীতকে চার বছর ধরে চেনেন ভগবন্ত। তবে তাঁদের বিয়ের কথা শুরু হয় বছর দুয়েক আগে থেকে।
১৭২০
পরিবার সূত্রে খবর, ২০১৯ সালে সঙ্গরুর লোকসভা কেন্দ্রে ভগবন্তের হয়ে নির্বাচনের প্রচার করেছিলেন গুরপ্রীত। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর ভগবন্তের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানেও ছিলেন গুরপ্রীত।
১৮২০
গুরপ্রীতের পৈতৃক গ্রাম গুমথলা গঢ়ুতে। পিহোয়ার কাছে মদনপুর গ্রামে গুরপ্রীতদের ৪২ একর জমি আছে।
১৯২০
গুরপ্রীতের বাবা ইন্দ্রজিৎ সিংহ নট মদনপুর গ্রামের প্রধান ছিলেন। পিহোয়ার তিলক কলোনিতে সপরিবারে থাকতেন ইন্দ্রজিৎ। সম্প্রতি মোহালিতে থাকছেন তাঁরা।